কর্মবিরতি পালন ল’ ক্লার্কস অ্যাসোসিয়েশনের। বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে শুক্রবার গোটা রাজ্য জুড়ে কর্মবিরতি পালন করছেন পশ্চিমবঙ্গ ল’ক্লার্কস অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনের হাওড়া ফৌজদারী আদালত শাখার তরফ থেকেও এদিন কর্মবিরতি পালন করা হয় বলে জানান সংগঠনের সম্পাদক সন্তোষ দাস। তিনি বলেন, ১৯৯৭ সালের ১৪ মার্চ ল ক্লার্কস আইন পাস হয়েছিল।
কিন্তু সেখানে অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি থেকে গিয়েছিল। তাই তারা দাবি তুলেছিলেন এই আইন সংশোধন এবং সংযোজন করতে হবে। এবং কার্যকর করতে হবে। অসংগঠিত শ্রমিকদের জন্য যে সমস্ত সুযোগ সুবিধা রয়েছে তা তারা পাচ্ছেন না। তাই ওয়েলফেয়ার ফান্ড চালু করার দাবি তুলেছেন তাঁরা। এর পাশাপাশি রাইট টু অ্যাক্ট কার্যকরের দাবি তুলেছেন তাঁরা। তাদের দাবি পূরণ না হলে আগামী দিনে তারা বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন।
আরও পড়ুন – পৌরসভার উদ্যোগে স্বামী বিবেকানন্দের পূর্ণাঙ্গ মূর্তি স্থাপন
উল্লেখ্য, বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে শুক্রবার গোটা রাজ্য জুড়ে কর্মবিরতি পালন করছেন পশ্চিমবঙ্গ ল’ক্লার্কস অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনের হাওড়া ফৌজদারী আদালত শাখার তরফ থেকেও এদিন কর্মবিরতি পালন করা হয় বলে জানান সংগঠনের সম্পাদক সন্তোষ দাস। তিনি বলেন, ১৯৯৭ সালের ১৪ মার্চ ল ক্লার্কস আইন পাস হয়েছিল। কিন্তু সেখানে অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি থেকে গিয়েছিল।
তাই তারা দাবি তুলেছিলেন এই আইন সংশোধন এবং সংযোজন করতে হবে। এবং কার্যকর করতে হবে। অসংগঠিত শ্রমিকদের জন্য যে সমস্ত সুযোগ সুবিধা রয়েছে তা তারা পাচ্ছেন না। তাই ওয়েলফেয়ার ফান্ড চালু করার দাবি তুলেছেন তাঁরা। এর পাশাপাশি রাইট টু অ্যাক্ট কার্যকরের দাবি তুলেছেন তাঁরা। তাদের দাবি পূরণ না হলে আগামী দিনে তারা বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে শুক্রবার গোটা রাজ্য জুড়ে কর্মবিরতি পালন করছেন পশ্চিমবঙ্গ ল’ক্লার্কস অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনের হাওড়া ফৌজদারী আদালত শাখার তরফ থেকেও এদিন কর্মবিরতি পালন করা হয় বলে জানান সংগঠনের সম্পাদক সন্তোষ দাস। তিনি বলেন, ১৯৯৭ সালের ১৪ মার্চ ল ক্লার্কস আইন পাস হয়েছিল। কিন্তু সেখানে অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি থেকে গিয়েছিল।