শিক্ষিকার ভূমিকা পালন করল সাংসদ শতাব্দি রায়

শিক্ষিকার ভূমিকা পালন করল সাংসদ শতাব্দি রায়

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

শিক্ষিকার ভূমিকা পালন করল সাংসদ শতাব্দি রায়। দিদির দূত হয়ে এবার শিক্ষিকার ভূমিকা পালন করলেন বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ শতাব্দি রায়। সিউড়ি দু’নম্বর ব্লক এর জনসংখ্যা অঞ্চলের শিকারপুর প্রাথমিক স্কুলে গিয়ে খুদে পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলেন সাংসদ। তিনি জানতে চান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাঠালো স্কুলের পোশাক, পায়ের জুতো, এবং বইয়ের ব্যাগ সঠিকভাবে পেয়েছে কিনা, সাংসদ এ প্রশ্নের উত্তরে পড়ুয়ারা জানায় ,তারা সবকিছু সময়ে পেয়ে গেছে। শুধু তাই নয়,বুধবার সিউড়ি দুই নম্বর ব্লকের একাধিক গ্রাম চষে ফেললেন সাংসদ। গ্রামবাসীদের সাথে কথা বলে জানতে চাইলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকল্পগুলোর সুবিধা তারা পেয়েছেন কিনা।

 

প্রত্যেকেই জানিয়েছে অল্পবিস্তর সামান্য গ্রামের কিছু সমস্যা থাকলেও অধিকাংশ সরকারি প্রকল্পের সুবিধা তারা পেয়েছেন। তার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে তালা আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা সাংসদকে হাতের কাছে পেয়ে দুটি বিষয় নিয়ে আবেদন রেখেছেন , প্রথমটি হলো গ্রামের একটি রাস্তা এখনো পাকা হয়নি, দ্বিতীয় টি হল পানীয় জলের কিছুটা সমস্যা রয়েছে সেটি দ্রুত সমাধান করলে আসন্ন গ্রীষ্মের গ্রামের মানুষরা পরিস্রুত পানীয় জল পাবে। দুটো আবেদন অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিচার করেছেন সাংসদ শতাব্দি রায়।

 

দুপুরে কর্মীর বাড়িতে ডাল, ভাত,সুক্তো,আলু পোস্ত, মাছ ভাজা, সহকারে খেয়ে খাওয়া দাওয়া সেরে ফের দিদির দূত হিসাবে বেরিয়ে পড়েন পরের গ্রামের পথসভার উদ্দেশ্যে। বক্তব্য দিতে গিয়ে সাংসদ শতাব্দি রায় বলেছেন , রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনমুখী যে প্রকল্প গুলো রয়েছে সেগুলো প্রত্যেকটি বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের নিচুতলা কর্মীদের জন্য।

আরও পড়ুন – ৭১তম ‘মিস ইউনিভার্স’ বিজয়ী হলেন মার্কিন তরুণী আর’বনি গ্যাব্রিয়েল

এরপর তিনি জানান , স্থানীয় এক গ্রামবাসী শেখ ইসরাফিল আবেদন করেছেন তাদের গ্রামে একটি রাস্তা এখন পাকা হয়নি, কিন্তু বীরভূম জেলা পরিষদের তরফ থেকে ইতিমধ্যে সেই রাস্তার টেন্ডার হয়ে গেছে, আগামী ছয় মাসের মধ্যে রাস্তাটি সম্পূর্ণ পাকা হয়ে যাবে। আরেকটি গ্রামে পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে সেটা আমরা জানতে পেরেছি, সমস্যা নিয়ে ঠিক জায়গায় জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, পানীয় জলের সমস্যা মিটে যাবে। ফের বিকেল হতেই গ্রামের একটি বাড়িতে চপ মুড়ি খেয়ে নলহাটির উদ্দেশ্যে রওনা দেন সাংসদ শতাব্দি রায়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top