ভুয়ো শিক্ষকের খবর করতে গিয়ে সংবাদমাধ্যমকে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ। মুর্শিদাবাদের সুতির গোঠা এ আর রহমান হাইস্কুলে এক ভুয়ো শিক্ষকের খবর করতে গিয়ে সংবাদমাধ্যমকে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ। বৃহস্পতিবার দুপুর নাগাদ ঘটনায় স্কুল প্রাঙ্গনে ব্যাপক হইচই সৃষ্টি হয়। যদিও একাধিক সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনে পরে অবশেষে মুখ ক্ষমা চাইতে বাধ্য হয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছে।
উল্লেখ্য,অভিযোগ,অন্যজনের নামের চাকুরির জাল নথি দিয়ে নিজের ছেলের নামে সেই চাকুরী আত্মসাৎ করেছিলেন সুতির গোঠা এ আর রহমান হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক। সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসতেই কার্যত ব্যাপক হইচই শুরু হয়। ইতিমধ্যেই মুর্শিদাবাদের সুতির গোঠা এ আর রহমান স্কুলের শিক্ষক অনিমেষ তিওয়ারির বেতন বন্ধ ও স্কুল যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞার নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতির। ভুয়ো শিক্ষক কাণ্ডে বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে শুনানি ও সিআইডির ডিআইজিকে তলব করা হয়েছে।
বুধবার ভুয়ো শিক্ষকের খবর সংগ্রহ করতে গোঠা স্কুলে গিয়েছিলেন স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধি মেহেদী হাসান। আরও অভিযোগ, ভুয়ো শিক্ষকের ছবি ও স্কুলের ছবি তুলতে গেলে স্কুলের কয়েকজন শিক্ষক হঠাৎ ওই সাংবাদিকের উপর চড়াও হয়। কেড়ে নেওয়া হয় তার মোবাইল। যদিও সেখান থেকে কোনোরকমে পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে বেরিয়ে আসেন ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধি।
বৃহস্পতিবার স্কুল খুলতেই জেলা তথা জঙ্গিপুর মহুকুমার একাধিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা স্কুল চত্তরে হাজির হন। অভিযোগ, এদিনই ফের একরকম ভাবে স্কুলের ছবি তুলতে বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। শুরু হয় তর্কাতর্কি।
আরও পড়ুন – কলকাতায় আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত
উল্লেখ্য, ভুয়ো শিক্ষকের খবর করতে গিয়ে সংবাদমাধ্যমকে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ। মুর্শিদাবাদের সুতির গোঠা এ আর রহমান হাইস্কুলে এক ভুয়ো শিক্ষকের খবর করতে গিয়ে সংবাদমাধ্যমকে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ। বৃহস্পতিবার দুপুর নাগাদ ঘটনায় স্কুল প্রাঙ্গনে ব্যাপক হইচই সৃষ্টি হয়। যদিও একাধিক সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনে পরে অবশেষে মুখ ক্ষমা চাইতে বাধ্য হয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছে।