পণ হিসেবে এক ভরির সোনার মালা দিতে না পারায় গৃহবধূর গলার নলি কেটে খুনের নৃশংস চেষ্টা!

পণ হিসেবে এক ভরির সোনার মালা দিতে না পারায় গৃহবধূর গলার নলি কেটে খুনের নৃশংস চেষ্টা!

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

পণ হিসেবে এক ভরির সোনার মালা দিতে না পারায় গৃহবধূর গলার নলি কেটে খুনের নৃশংস চেষ্টা! পণ হিসেবে এক ভরি ওজনের সোনার মালা দিতে না পারায় মন কষাকষি মন লেগেছিল বহুদিন ধরেই। এদিন
রাতে তা চরমে গিয়ে পৌঁছালো। ঘটনার নৃশংসতায় তাক লেগেছে এলাকাবাসী। গৃহবধূ কে সামনে দাঁড় করিয়ে গলার নলি কেটে করে প্রাণে মারার চেস্টার অভিযোগ উঠল স্বামী ও তার শ্বশুর বাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে । এই ঘটনায় মুর্শিদাবাদের চরপুর এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়।ওই গৃহবধূর পরিবারের সদস্যরা লিখিত অভিযোগ করেন।স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে , বছর চারেক আগে পলাশবাটি এলাকার বাসিন্দা পরিযায়ী শ্রমিক জিনারুল শেখের সঙ্গে বিয়ে হয় প্রতিবেশী সান্তনার ।

 

দেখা শোনা করে এই বিয়েতে সান্তনার বাবা পন হিসেবে জামায় কে পঞ্চাশ হাজার টাকা ও তিন ভরি সোনার গয়না ও আসবাব পত্র দেন ।বাকি ছিল এক ভরি সোনার মালা । তিন বছর পর তাও দিয়ে দেওয়ার কথা । ইতিমধ্যে ওই দম্পতি একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন । কিন্তু ওই সোনার গয়নার জন্য জিনারুল ও তার বাড়ির লোকজন সান্তনা কে মাঝে মধ্যে মার ধোর করেন ।

আরও পড়ুন – “মায়েদের থেকেই সময়ের ম্যানেজমেন্ট শেখা উচিত ” দেশের পড়ুয়াদের প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী

এদিন শুক্রবার কাজ সেরে রাত ৯টা নাগাদ বাড়ি ফিরে ঐ এক ভরি সোনার মালার জন্য সান্তনাকে গলার নলি কেটে প্রানে মারার চেষ্টা করে তার স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোক । কোনরকমে সেখান থেকে প্রাণে বেঁচে পুলিশের দ্বারস্থ হয় ওই গৃহবধূ।এই ব্যাপারে সান্তনার বাবা মিনারুল শেখ বলেন , “ আমরা এই ঘটনার বিচার চেয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করছি, দ্রুত মেয়ের স্বামী ও তার শ্বশুর বাড়ির লোক এদের শাস্তি চাই”।

 

উল্লেখ্য, পণ হিসেবে এক ভরির সোনার মালা দিতে না পারায় গৃহবধূর গলার নলি কেটে খুনের নৃশংস চেষ্টা! পণ হিসেবে এক ভরি ওজনের সোনার মালা দিতে না পারায় মন কষাকষি মন লেগেছিল বহুদিন ধরেই। এদিন
রাতে তা চরমে গিয়ে পৌঁছালো। ঘটনার নৃশংসতায় তাক লেগেছে এলাকাবাসী। গৃহবধূ কে সামনে দাঁড় করিয়ে গলার নলি কেটে করে প্রাণে মারার চেস্টার অভিযোগ উঠল স্বামী ও তার শ্বশুর বাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে । এই ঘটনায় মুর্শিদাবাদের চরপুর এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়।ওই গৃহবধূর পরিবারের সদস্যরা লিখিত অভিযোগ করেন।স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে , বছর চারেক আগে পলাশবাটি এলাকার বাসিন্দা পরিযায়ী শ্রমিক জিনারুল শেখের সঙ্গে বিয়ে হয় প্রতিবেশী সান্তনার ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top