Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
আবারও ভুয়ো কলসেন্টারের হদিশ!

আবারও ভুয়ো কলসেন্টারের হদিশ! অ্যামাজ়ন, মাইক্রোসফটের নাম করে কলকাতায় বসে প্রতারণা

আবারও ভুয়ো কলসেন্টারের হদিশ! অ্যামাজ়ন, মাইক্রোসফটের নাম করে কলকাতায় বসে প্রতারণা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

আবারও ভুয়ো কলসেন্টারের হদিশ! অ্যামাজ়ন, মাইক্রোসফটের নাম করে কলকাতায় বসে প্রতারণা,১১ জন গ্রেফতার, ১২০০ স্কোয়ারফুটের অফিস সল্টলেকের সেক্টর ফাইভে সেই অফিস থেকে চালানো হচ্ছিল ভুয়ো কলসেন্টার (Fake Call Center)। অ্যামাজ়ন-মাইক্রোসফটের মতো নামী বহুজাতিক সংস্থার নাম করে ক্রেতাপরিষেবা দেওয়ার ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিদেশিদের থেকে অর্থও তুলছিল তারা। সেই কলসেন্টারে অভিযান চালিয়ে মালিক-সহ ১১ জনকে গ্রেফতার করেছেন বিধাননগর (Bidhannagar Cyber Crime) পুলিশের সাইবার ক্রাইম অফিসাররা। ২০২০ সাল থেকে চলছিল এই জালিয়াতি। মূলত আমেরিকা (America), স্পেনে (Spain) থাকা বিদেশিরাই ছিলেন এই ভুয়ো কলসেন্টারের (Fake Call Center) কর্মীদের শিকার। ভুয়ো কলসেন্টার থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৩৫টি কম্পিউটার।

 

 

 

২০২০ সাল থেকে চলছিল এই জালিয়াতি। মূলত আমেরিকা, স্পেনে থাকা বিদেশিরাই ছিলেন এই ভুয়ো কলসেন্টারের কর্মীদের শিকার। গত বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ওই কলসেন্টারে অভিযান চালায় পুলিশ। পুলিশ (Police) সূত্রে খবর, ওই কলসেন্টার চালানোর কোনও বৈধ নথি বা চুক্তিপত্রই দেখাতে পারেনি সুমিত এব‌ং হাফিজুর। এর পরই গ্রেফতার করা হয় ভুয়ো কলসেন্টারের (Fake call center) দুই ডিরেক্টর-সহ ১১ জনকে। এ ছাড়া ওই কলসেন্টার থেকে ৩৫টি কমপিউটার (Computer), ১৪টি স্মার্টফোন (Smartphone), পাঁচটি হার্ড ডিস্ক-সহ (Hard Dishk) আরও বেশ কিছু জিনিস বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ (Police)।

 

 

 

ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন, ফারুক মোল্লা, আজাদ আলি, হাফিজুর, জ্যোতির্ময় হালদার, অভিষেক শ, অবিনাশ প্রসাদ, কমলেশ ঝা, অনন্ত রায়, দেবজ্যোতি রায়, দীপক পাণ্ডে, সুমিত কুমার। পুলিশ সূত্রে খবর, এঁদের পুলিশ হেফাজতে চেয়ে বুধবারই তোলা হবে আদালতে।

 

আরও পড়ুন – করোনার ভয়ে ছেলেকে নিয়ে ঘরবন্দি মা, তিন বছর পর পুলিশ এসে খুলল…

 

পুলিশ সূত্রে খবর, ওই কলসেন্টারটির নাম উই কেয়ার সলিউশন প্রাইভেট লিমিটেড (We care Solution Private Limited)। সল্টলেকের সেক্টর ফাইভের ডিএন-২ ভবনের ন’তলায় ছিল উই কেয়ারের অফিস। সেখানেই ডিরেক্টর সুমিত মাঝি এবং হাফিজুর রহমান সর্দারের অধীনে কাজ করছিলেন ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সি যুবকেরা। অ্যামাজ়ন-মাইক্রোসফটের মতো নামী সংস্থার গ্রাহক পরিষেবা দেওয়ার নামে এঁরা ক্রেতাদের ব্যক্তিগত কম্পিউটারে সফ্‌টওয়্যারের মাধ্যমে ঢুকে পড়তেন। তার পর তাঁদের বাধ্য করতেন অর্থমূ্ল্য দিতে।

 

(সব খবর, ঠিক খবর,প্রত্যেক মুহূর্তে ফলো করুন  Facebookপেজ এবং Youtube)

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top