Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
ধর্মঘটের দিন কারা কারা এলেন না রিপোর্ট চাইল নবান্ন ,

ডিএ ধর্মঘটের দিন কারা কারা এলেন না রিপোর্ট চাইল নবান্ন , সরকারি কর্মচারীদের হাজিরায় সন্তুষ্ট চন্দ্রিমা

ডিএ ধর্মঘটের দিন কারা কারা এলেন না রিপোর্ট চাইল নবান্ন , সরকারি কর্মচারীদের হাজিরায় সন্তুষ্ট চন্দ্রিমা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ডিএ ধর্মঘটের দিন কারা কারা এলেন না রিপোর্ট চাইল নবান্ন , সরকারি কর্মচারীদের হাজিরায় সন্তুষ্ট চন্দ্রিমা,বকেয়া মহার্ঘভাতার দাবিতে শুক্রবার ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে সরকারি কর্মচারীদের একাধিক সংগঠন। তবে সেই ধর্মঘটের প্রভাব সরকারি অফিসগুলিতে সেভাবে পড়েনি বলেই দাবি রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের। বললেন, ‘সবক্ষেত্রেই কিছু ব্যতিক্রম থাকে, এখানেও রয়েছে। কিন্তু হাজিরার শতকরা হিসেব যা এতক্ষণ পর্যন্ত দেখা গিয়েছে, তা প্রমাণ করে দিচ্ছে এই প্ররোচনায় কেউ পা দেননি।’ তবে যাঁরা আজ অফিসে হাজিরা দেননি, তাঁদের ক্ষেত্রে সরকারি যা নির্দেশকা রয়েছে, সেই অনুযায়ী সরকার বিষয়টি ভাববে বলে জানান তিনি।

 

 

 

 

 

এদিকে বকেয়া মহার্ঘভাতার দাবিতে ধর্মঘটের দিনে কড়া পদক্ষেপ করছে নবান্নও। সরকারি সব দফতরের আধিকারিক বা বিভাগীয় প্রধানের কাছে ইতিমধ্যেই রিপোর্ট তলব করেছে নবান্ন। কোন কোন দফতরের কে কে আসেনি, সেই তালিকা নাম ধরে জানাতে হবে নবান্নকে। বিকেল ৫টার মধ্যে রিপোর্ট দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

 

 

উল্লেখ্য, এদিনের ধর্মঘটে সকাল থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষিপ্ত কিছু ছবি ধরা পড়ে। কোথাও গা জোয়ারি, কোথাও আবার অনুরোধ করতে দেখা গেল। সরকারি কর্মচারীদের ডাকা ধর্মঘটে কোথাও আবার দেখা গিয়েছে ধস্তাধস্তির ছবিও। যদিও মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলছেন, শতকরা হাজিরার হিসেবই প্রমাণ করে দিচ্ছে ধর্মঘটে কোনও প্রভাব পড়েনি। প্রসঙ্গত, নবান্নের তরফে গতকালই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, এদিন কেউ বিশেষ কারণ ছাড়া ডিউটিতে অনুপস্থিত থাকলে, সেটিকে ব্রেক ইন সার্ভিস হিসেবে গণ্য করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট সরকারী কর্মীকে শোকজ করা হবে।

 

 

আরও পড়ুন –  কোটি টাকার মদ বিক্রি দিল্লিতে ! দিল্লিতে দোলে মদ বিক্রির পরিমাণ তাক…

 

চন্দ্রিমা বললেন, ‘সবক্ষেত্রেই কিছু ব্যতিক্রম থাকে, এখানেও রয়েছে। কিন্তু হাজিরার শতকরা হিসেব যা এতক্ষণ পর্যন্ত দেখা গিয়েছে, তা প্রমাণ করে দিচ্ছে এই প্ররোচনায় কেউ পা দেননি।’ চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যর দাবি, সরকারি কর্মচারীদের পাশে সরকার রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সবসময় সর্বস্তরের কর্মীদের প্রতি সহানুভূতিশীল বলেও জানান তিনি। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের চেয়ারম্যান মানস ভূইয়াঁও জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রীর আবেদনে অনেকেই সাড়া দিয়েছেন। মানস ভূইয়াঁর বক্তব্য, ‘রাজনীতি করার জন্য রাজনীতি করে লাভ নেই। হল্লা করার জন্য, ধর্মঘট করে লাভ নেই। খাদ্য ভবন ও জেসপ বিল্ডিংয়ে সমস্যা তৈরি করা হয়েছিল। কয়েকটি জায়গায় প্রাথমিক শিক্ষকরা আসেননি। সেই রিপোর্ট নেওয়া হচ্ছে যথাযথভাবে।’

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top