Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
বিচারকের কাছে অদ্ভুত প্রার্থনা বন্দি মানিকের ,

বিচারকের কাছে অদ্ভুত প্রার্থনা বন্দি মানিকের , ‘হয় ছাড়ুন, না হলে এমন একটা অর্ডার দিন…’!

বিচারকের কাছে অদ্ভুত প্রার্থনা বন্দি মানিকের , ‘হয় ছাড়ুন, না হলে এমন একটা অর্ডার দিন…’!

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

বিচারকের কাছে অদ্ভুত প্রার্থনা বন্দি মানিকের , ‘হয় ছাড়ুন, না হলে এমন একটা অর্ডার দিন…’!জামিনে মুক্তি চেয়ে আদালতকেই শর্ত দিলেন নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার মানিক ভট্টাচার্য। রাজ্যের শাসক দলের এই বিধায়ক মঙ্গলবার আদালতকে দু’টি বিকল্প দিয়েছেন। আর সেই দুই বিকল্পেই মানিক দোহাই দিয়েছেন শান্তির। সবটা অবশ্য মুখে বলেননি মানিক। কিছুটা কথায় বললেও বাকিটা বিচারককে ইশারাতেই বুঝিয়েছেন পলাশীপাড়া বিধায়ক। তবে সেই ইশারার অর্থ বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। কারণ ইঙ্গিতটি ছিল অত্যন্ত স্পষ্ট। মানিক বলেছেন, ‘‘যদি যেতেই হয় তবে একেবারে.. ( তার পর উপরের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ)।

 

 

 

গত ২৬ অক্টোবর থেকে জেলে রয়েছেন প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতির অন্যতম অভিযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি। ইতিমধ্যেই বহুবার নানা ভাবে জামিনের আবেদন করেছেন মানিক। কিন্তু তাঁর জামিনের আবেদন মঞ্জুর হয়নি। মঙ্গলবার ভার্চুয়াল শুনানিতে মানিককে বিচারকে বলেন, ‘‘মাই লর্ড আমি মুক্তি চাই। আমার কিছু বলার আছে। গোটা পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষা ব্যবস্থা দু’ভাগে বিভক্ত। একটি প্রাথমিক, আর একটি একটি উচ্চ প্রাথমিক। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদে ১ থেকে ৫ পর্যন্ত পড়ানো হয়। ৬ থেকে ১২ পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশনের অন্তর্ভুক্ত। অথচ ১০০০ পাতার যে চার্জশিটে আমার নাম রয়েছে তার পুরোটাই নবম দশম অবং অশিক্ষক কর্মচারীদের নিয়োগের সঙ্গে জড়িত। তাহলে আমি কী করে এখানে এলাম। প্রাথমিকে অশিক্ষক কর্মী নিয়োগের কোনো ব্যবস্থা নেই। তাহলে আমি কী করে এই মামলায় যুক্ত হলাম?’’

 

 

 

মানিক নিজের গ্রেফতারি নিয়ে আরও অনেক প্রশ্ন তুলে এর পর আদালতকে বলেন, ‘‘স্যার হয় আমাকে ছেড়ে দিন না হলে এমন একটা অর্ডার দিন যাতে আজ রাতে ঘুমলে কাল সকালে যেন আমার চোখ না খোলে। একই সঙ্গে তিনি বলেন, আমি রাজ্য ছেড়ে যাব না। যদি যেতেই হয়, তাহলে একেবারে…’’ বলে উপরের দিকে ইশারা করেন মানিক।

 

 

আরও পড়ুন – আগামী দুই শনিবার বাড়তি মেট্রো, কোন সময়ে চলবে ট্রেন?

 

 

মঙ্গলবার স্কুলের নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত ইডি মামলার ভার্চুয়াল শুনানি ছিল বিশেষ আদালতে। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন মামলার অন্যতম অভিযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক। যিনি ইতিমধ্যেই সাড়ে চার মাস কাটিয়ে ফেলেছেন জেলে। জামিনের আবেদন করে মানিক বিচারককে প্রথমে বলেন, এমন একটা অর্ডার দিন যাতে রাতটা শান্তিতে ঘুমোতে পারি। কিন্তু তার পরেই নিজের বক্তব্য আরও একটু বদলে মানিককে বলতে শোনা যায়, ‘‘হয় ছাড়ুন নয়তো এমন একটা অর্ডার দিন যাতে আর ঘুম না ভাঙে!’’

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top