পিছিয়ে গেল হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনের দিন

পিছিয়ে গেল হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনের দিন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

পিছিয়ে গেল হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনের দিন, হাওড়া থেকে পুরী পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Howrah-Puri Vande Bharat Express) উদ্বোধন হওয়ার দিনক্ষণ পিছিয়ে গেল। ১৫ মে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (PM Narendra Modi) হাত ধরে হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস উদ্বোধন হওয়ার কথা ছিল। তা পিছিয়ে ১৮ মে করা হল। সদ্য শেষ হয়েছে ট্রায়াল রান। তারপর থেকে উদ্বোধনের দিনক্ষণ নিয়ে শুরু হয়েছিল জোর জল্পনা। কিন্তু, ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে উদ্বোধনের দিনক্ষণ পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। এদিকে এই উদ্বোধন হওয়ার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাতে। একইসঙ্গে কবি সুভাষ থেকে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় অর্থাৎ গড়িয়া থেকে রুবি অবধি মেট্রো পরিষেবারও উদ্বোধন করার কথা ছিল মোদীর। তবে ১৫ তারিখ পুরী-হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন হলেও তার দিনকয়েকের মধ্যে ট্রেনের দরজা সাধারণের জন্য খুলবে বলে জানা যাচ্ছে।

 

 

 

 

সম্প্রতি, খাতায় কলমে এই ট্রেনের পরিচালনার ভার খড়্গপুর ডিভিশনের হাতে থাকলেও তার উদ্বোধন ওড়িশা রাজ্যের পুরী থেকেই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল মন্ত্রক (Indian Railway Department)। কারণ অনেক রাজ্য থেকেই বন্দে ভারতের উদ্বোধন হলেও ওড়িশার ভাগ্যে এখনও শিকে ছেঁড়েনি। সে কারণেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। রেল সূত্রে খবর, হাওড়া থেকে পুরীর উদ্দেশে সকাল ৬টা ২০ মিনিটে রওনা দেবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। দুপুর ১২টা ৩৫ মিনিট নাগাদ সেটি পুরী পৌঁছে যাওয়ার কথা। সেখান থেকে ফের ১টা ৫০ মিনিটে ছেড়ে রাত ৮টা ৩০ মিনিটে হাওড়া চলে আসবে। প্রসঙ্গত, হাওড়া-পুরী রুটে এই মুহূর্তে সবচেয়ে দ্রুতগামী ট্রেন হাওড়া-পুরী শতাব্দী। ওই ট্রেনে হাওড়া থেকে পুরী যেতে ৭ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট সময় লাগে। কিন্তু, বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে এই সময় আরও প্রায় ১ ঘণ্টা কমে যাবে বলে জানা যাচ্ছে।

 

 

 

 

আরও পড়ুন – কালীঘাটেই হবে সৌজন্য সাক্ষাৎ,মমতার সঙ্গে সলমানের সাক্ষাতেই পরেই হবে ‘ধামাকা’

 

 

 

দক্ষিণ-পূর্ব রেল জানিয়েছে, হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত দাঁড়াবে খড়গপুর, ভদ্রক, বালাসোর, কটক, ভুবনেশ্বর ও খুরদা রোডে। ট্রেনটিতে থাকছে ১৪টি এসি চেয়ারকার। পাশাপাশি ২টি এক্সিকিউটিভ চেয়ারকার। ৫০০ কিলোমিটারের যাত্রাপথে মোটের উপর ট্রেনটির গড় গতি থাকতে পারে ১৩০ কিলোমিটার প্রতিঘণ্টা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top