Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
অধীরের মুখে রাজেশ খান্নার কালজয়ী সংলাপ, 'বাবুমশাই...জিন্দেগি

অধীরের মুখে রাজেশ খান্নার কালজয়ী সংলাপ, ‘বাবুমশাই…জিন্দেগি বড়ি হোনি চাহিয়ে’

অধীরের মুখে রাজেশ খান্নার কালজয়ী সংলাপ, ‘বাবুমশাই…জিন্দেগি বড়ি হোনি চাহিয়ে’

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে বাদ ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ ও ‘সমাজতান্ত্রিক’, অধীর

গণেশ চতুর্থীর দিন, মঙ্গলবার থেকে সংসদের নয়া ভবনে বসবে অধিবেশন। পাঁচদিনের এই বিশেষ অধিবেশনের বাকি কার্যকলাপ চলবে সেখানেই। আর তার আগে শেষবারের মতো পুরানো ভবনে ছিল অধিবেশন। সেই অধিবেশনে প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি অধীর চৌধুরী ‘বাবুমশাই…জিন্দেগি বড়ি হোনি চাহিয়ে, লম্বি নহি।’ ‘আনন্দ’ সিনেমার রাজেশ খান্নার এই কালজয়ী সংলাপ দিয়েই এদিন সংসদের বিশেষ অধিবেশনে নিজের বক্তব্যে ইতি টানেন । কংগ্রেস সাংসদ এদিন সংসদের ৭৫ বছর পূর্তিতে নস্ট্যালজিক হয়ে পড়েন।

আরও পড়ুনঃ এবার ভিক্টোরিয়ার নিচে দিয়েই মেট্রোরেল, স্টেশনও একটা, শুরু হল কাজ

পুরনো ভবন ছেড়ে নয়া সংসদে যাওয়ার প্রাক্কালে একাধিক স্মৃতিচারণা করেন অধীর চৌধুরীর মুখে। আর সে প্রসঙ্গেই অধীর রাজেশ খান্নার এই বিখ্যাত ডায়লগ বলেন। কংগ্রেস সাংসদের কথায়, ‘আমরা হয়তো আগামীদিনে থাকব না। এই সংসদ ভবনও থাকবে না। কিন্তু, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে থেকে যাবে এই স্মৃতিগুলো। আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে যা বলে যাচ্ছি, সেগুলোই চিরকালের জন্য রয়ে যাবে। ঠিক যেমনভাবে রাজেশ খান্না বাবুমশাইকে এ কথা বলে গিয়েছিলেন। আমাদেরও এই লাইনগুলি মনে রাখতে হবে।’

 

সোমবার শেষবারের মতো পুরনো সংসদ ভবনে বসেছিল অধিবেশন। প্রথম ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনিও ৭৫ বছরের সংসদের যাত্রার একের পর এক ঘটনা তুলে ধরে স্মৃতিমেদুর হয়ে পড়েন। তারপরই ভাষণ রাখতে ওঠেন কংগ্রেসের সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী।

 

সংসদীয় মর্যাদা থেকে শুরু করে ইন্ডিয়া বনাম ভারত নাম বিতর্ক নিয়ে সরকারকে খোঁচা দিতে ছাড়েননি কংগ্রেসের সাংসদ। অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, ‘আজকের এই পুরনো সংসদ ভবন থেকে সরে যেতে হবে আমাদের। এটা সবার জন্য সত্যিই একটি আবেগঘন মুহূর্ত। পণ্ডিত নেহরু বলেছিলেন যে সংসদীয় গণতন্ত্রে অংশ নিতে হলে অনেক গুণের প্রয়োজন। যোগ্যতা, কাজের প্রতি নিষ্ঠা এবং শৃঙ্খলা থাকা প্রয়োজন।’

 

আরও বলেন, ‘পণ্ডিত নেহরু বিরোধীদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় কখনও ঠাট্টা করেননি বা বিভ্রান্ত করেননি। সংসদে বক্তৃতা করার সময় সময়সীমা মানতেন তিনি। তিনি সংসদের অবমাননা করেননি কখনও। এটাই ছিল ভারতে সংসদীয় গণতন্ত্রে নেহরুর ভূমিকা।’

 

এরপরই দেশের নাম বিতর্ক টেনে অধীর চৌধুরী বলেন, ‘চন্দ্রযান নিয়ে আলোচনা চলছিল এই সংসদে। আমি বলতে চাই, ১৯৪৬ সালে জওহরলাল নেহরুর নেতৃত্বে পরমাণু গবেষণা কমিটি গঠিত হয়েছিল। সেখান থেকে আমরা এগিয়ে গিয়ে ১৯৬৪ সালে ইসরো গড়ে তুলি। কিন্তু আজকে আমরা ইসরোকে কী বলে ডাকব? এই ভারত, ইন্ডিয়া ইস্যু কোথা থেকে উঠে এল?’

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top