Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
কলতকাতার যেখানে খুশি বসে তৃণমূলের সঙ্গে কথা বলতে পারিঃ নিরঞ্জন

কলতকাতার যেখানে খুশি বসে তৃণমূলের সঙ্গে কথা বলতে পারিঃ নিরঞ্জন

কলতকাতার যেখানে খুশি বসে তৃণমূলের সঙ্গে কথা বলতে পারিঃ নিরঞ্জন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
কলতকাতার যেখানে খুশি বসে তৃণমূলের সঙ্গে কথা বলতে পারিঃ নিরঞ্জন

কেন্দ্রের বকেয়া বঞ্চনার প্রতিবাদে দিল্লিতে কৃষি ভবনে গিয়ে কথা হয়নি কৃষি মন্ত্রীর সঙ্গে। আর এবার রাজ্যে এসে তৃণমূলের সঙ্গে যেখানে খুশি বসে কথা বলার প্রস্তাব দিলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতি। সল্টলেকের বিজেপি দফতরে সাংবাদিক বৈঠকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ”আমি সব তথ্য নিয়ে এসেছি। কলতকাতার যেখানে খুশি বসে তৃণমূলের সঙ্গে কথা বলতে পারি। দরকারে রাজ্যেপ পঞ্চায়েত দফতরেও বৈঠক হতে পারে। কিন্তু তৃণমূল বসবে না। ওরা কথা বলতে চায় না। ওরা নাটক চালিয়ে যেতে চায়।” সেইসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দাবি করেন, গত মঙ্গলবার কৃষি ভবন থেকে তিনি পালিয়ে যাননি। তৃণমূলের জন্য আড়াই ঘণ্টা অপেক্ষা করেছিলেন। কিন্তু তৃণমূল কথাই বলতে চায়নি। বদলে নাটক করেছে।

আরও পড়ুনঃ ৩৭ শে পা অনিবার্ণের, জন্মদিনেও কাজে ব্যস্ত অভিনেতা

শনিবার সকাল কলকাতা বিমানবন্দরে নেমে বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ বিজেপি দফতরে পৌঁছন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সাংবাদিক বৈঠকে তথ্য দিয়ে গিরিরাজ সিংহের ‘ডেপুটি’ দাবি করেন, ২০১৯, ২০২০, ২০২১, ২০২২ সালে পর পর কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়নমন্ত্রক চিঠি দিয়েছিল রাজ্য সরকারকে। সেই চিঠিতে বলা হয়েছিল, হুগলি, পূর্ব বর্ধমান-সহ বিভিন্ন জেলায় ১০০ দিনের কাজে অনিয়ম হচ্ছে। আপনারা ব্যবস্থা নিন। কিন্তু রাজ্য সরকার নির্বিকার থেকেছে। সেই সঙ্গে নিরঞ্জন এ-ও বলেন, ”২০০৫ সালের যে রেগার আইন, তাতে কেন্দ্রীয় সরকারের অধিকার রয়েছে টাকা আটকানোর। বেআইনি কিচ্ছু হয়নি।” বিজেপির নেতারা গত কয়েক দিন ধরেই দাবি করছিলেন, তৃণমূল সব কিছু নিয়ে আদালতে ছোটেন। ১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনার টাকা নিয়ে কেন কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছে না শাসকদল? সেই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ”ওরা জানে কোর্টে গেলেই আদালত সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেবে। তাই যাচ্ছে না।”

 

তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র অভিযোগ করেছিলেন, গত মঙ্গলবার তৃণমূলের প্রতিনিধিদের আড়াই ঘণ্টা কৃষি ভবনে বসিয়ে রেখে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পিছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন। মন্ত্রী শনিবারের সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, ”মহুয়া অসত্য কথা বলছেন। আমি প্রতিদিন কৃষি ভবনের ৪ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকি এবং বার হই। সে দিনও তা-ই করেছিলাম। পিছনের কোনও দরজাই তো নেই।” তৃণমূল যাঁদের ‘বঞ্চিত’ হিসাবে দেখাতে চাইছেন, তাঁদের সরাসরি রাজ্যের শাসকদলের লোক বলে তোপ দাগলেন মন্ত্রী নিরঞ্জন।

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top