Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
আবার পিছিয়ে গেল অমর্ত্য সেন ও বিশ্বভারতীর জমি বিবাদ সংক্রান্ত মামলা।

পিছিয়ে গেল অমর্ত্য সেন ও বিশ্বভারতীর জমি বিবাদ সংক্রান্ত মামলা,

পিছিয়ে গেল অমর্ত্য সেন ও বিশ্বভারতীর জমি বিবাদ সংক্রান্ত মামলা,

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

পিছিয়ে গেল অমর্ত্য সেন ও বিশ্বভারতীর জমি বিবাদ সংক্রান্ত মামলা,আবার পিছিয়ে গেল অমর্ত্য সেন ও বিশ্বভারতীর জমি বিবাদ সংক্রান্ত মামলা। বিশ্বভারতীর (Viswa-Bharati University) এস্টেট অফিসারের জারি করা নোটিসের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন অমর্ত্য সেনের (Amartya Sen) আইনজীবী সৌমেন্দ্র রায়চৌধুরী। তাতেই তৈরি হল জট। মামলার শুনানি শুরু হলেও কোনও চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত হল না। তাতেই পিছিয়ে গেল শুনানি। আগামী ১৩ জুন ফের মামলাটির শুনানি হবে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, অমর্ত্য সেনের আইনজীবী সৌমেন্দ্র রায়চৌধুরী স্পষ্ট প্রশ্ন, যে উচ্ছেদ নোটিস জারি হয়েছে তা কি আদৌ দিতে পারেন বিশ্বভারতীর এস্টেট অফিসার?

 

 

 

 

 

 

 

প্রসঙ্গত, নোবলজয়ী অমর্ত্য সেনের বোলপুরের ‘প্রতীচী’ নামে বাড়িটির যে জমি রয়েছে তা নিয়ে চলছে বিতর্ক। বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি তাঁদের ১৩ ডেসিমেল জায়গায় বেআইনিভাবে দখল করে রেছেন নোবলজয়ী। সেই জমিই খালিই করার জন্য তাঁকে একাধিকবার নোটিসও পাঠানো হয়। বেঁধেও দেওয়া হয় সময়সীমা। তবে নিম্ন আদালতে শুনানি না হওয়া পর্যন্ত বিশ্বভারতী কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না বলে আগেই জানিয়ে দিয়েছিল বিচারপতি বিভাস রঞ্জন দের সিঙ্গল বেঞ্চ। তাতেই খানিক স্বস্তিতে ছিলেন অমর্ত্য সেন। এখন দেখার এই মামলার পরবর্তী শুনানিতে কী নির্দেশ দেওয়া হয় আদালতের তরফে। অন্যদিকে ১.৩৮ একর জমি অমর্ত্য সেনের নামে মিউটেশন করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে জেলা প্রশাসনের তরফে। শান্তিনিকেতনে এই ১.৩৮ একর জমির ওপর বাড়ি তৈরি করেছিলেন তাঁর বাবা আশুতোষ সেন। ৮০ বছর ধরে সেখানেই বসবাস করছে সেন পরিবার।

 

 

 

 

 

আরও পড়ুন –   গ্রেফতার ‘কালীঘাটের কাকু’, অভিষেকের অফিসের প্রাক্তন কর্মী ইডির জালে

 

 

 

যদিও বিশ্বভারতীর আইনজীবী সুচরিতা বিশ্বাস এস্টেট অফিসারের বৈধতা, ক্ষমতা সংক্রান্ত একটি কাগজ জমা করেন আদালতে। তাঁর দাবি, এই বৈধতার কাগজপত্র পাবলিক ডোমেনেই রয়েছে। কিন্তু, তারপরও আলাদাভাবে এই তথ্য জানতে চাওয়া হচ্ছে। রোজই একটা একটা করে নতুন তথ্য চাওয়া হচ্ছে। আসলে মামলার শুনানি পিছিয়ে দিতেই এই ‘চক্রান্ত’ করা হচ্ছে। যদিও এদিন দুইপক্ষের সওয়াল জবাব শেষে জেলা বিচারক সুদেষ্ণা দে চট্টোপাধ্যায় মামলাটির শুনানি পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। আগামী ১৩ জুন দুপুরে এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে বলে জানিয়ে দেন।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top