Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
আদালতে পেশ করার আগে অনুব্রতকে জেলে গিয়ে

আদালতে পেশ করার আগে অনুব্রতকে জেলে গিয়ে জেরা সিবিআই-এর

আদালতে পেশ করার আগে অনুব্রতকে জেলে গিয়ে জেরা সিবিআই-এর

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
Anubratara

আদালতে পেশ করার আগে অনুব্রতকে জেলে গিয়ে জেরা সিবিআই-এর, প্রথমে ১৭৭ ও পরে ৫৪ টি অ্যাকাউন্টের পর ৩ ফেব্রুয়ারি নতুন ১১৫ টি অ্যাকাউন্টের নথি জমা করেছিল সিবিআই। এই অ্যাকাউন্টগুলি বাফার অ্যাকাউন্ট হিসাবে ব্যবহার করার হদিশ পেয়েছে সিবিআই। অনুব্রত মণ্ডলকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে আসানসোল বিশেষ সংশোধনাগারে যায় সিবিআই। সকাল দশটা নাগাদ সিবিআই আসানসোল সংশোধনাগারে যান এক সিবিআই আধিকারিক। প্রায় এক ঘণ্টা জেরা করেন। ঠিক ২৯ আগে উদ্ধার হওয়া ১১৫ টি বাফার ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টগুলির সঙ্গে কেষ্টর কী যোগ রয়েছে, সেটাই জানতে চাইছেন তদন্তকারীরা। সিবিআই ব্যাঙ্কের সঙ্গে অনুব্রত মণ্ডলের সরাসরি যে যোগাযোগ রয়েছে, সেই তথ্য জোগাড় করার জন্যই ছুটে বেরাচ্ছে অর্থাৎ সেই সমস্ত তথ্যের সন্ধানে আসানসোল সংশোধনাগারে সিবিআই গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

 

 

 

৩ ফেব্রুয়ারি অনুব্রত মণ্ডলকে আসানসোল সিবিআই আদালতে তোলা হয়েছিল। তাঁর ১৪ দিন জেল হয়। ১৭ তারিখ অর্থাৎ শুক্রবার তাঁকে আবার আসানসোল সিবিআই আদালতে পেশ করা হবে। তার আগে আরও একবার জিজ্ঞাসাবাদ করল সিবিআই।

 

আরও পড়ুন –   আগামী পাঁচ বছরে বদলে যাবে দেশের হাল ! মোদি মন্ত্রিসভায় নেওয়া হল…

প্রথমে ১৭৭ ও পরে ৫৪ টি অ্যাকাউন্টের পর ৩ ফেব্রুয়ারি নতুন ১১৫ টি অ্যাকাউন্টের নথি জমা করেছিল সিবিআই। এই অ্যাকাউন্টগুলি বাফার অ্যাকাউন্ট হিসাবে ব্যবহার করার হদিশ পেয়েছে সিবিআই। তার বিস্তারিত তথ্য আদালতের কাছে তুলে ধরা হয়।সিবিআইয়ের তরফে দাবি করা হয়, এখনও পর্যন্ত ১৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, অ্যাকাউন্টগুলি তাঁদের খোলা নয় এবং টাকাও তাঁদের নয়। এদিন বিচারক জানতে চান, কীভাবে অ্যাকাউন্টগুলি খোলা হল? তখন সিবিআইয়ের দাবি, দু’দিনের মধ্যেই অ্যাকাউন্টগুলি খোলা হয়েছে। ব্যাঙ্ক ম্যানেজার দাবি করেছেন, তিনি শুধুমাত্র সই করেছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের চাপে এই কাজ করেছেন ব্যাঙ্ক ম্যানেজার জানিয়েছেন বলে সিবিআইয়ের দাবি। সমবায় ব্যাঙ্কগুলির অ্যাকাউন্ট থেকে যে টাকা ঘুরপথে অনুব্রত মণ্ডলের অ্যাকাউন্টে গিয়েছিল, সেখানে জড়িয়ে রয়েছে রাজীব ভট্টাচার্যের নামও। এই সেই রাজীব ভট্টাচার্য, যাঁর বিরুদ্ধে অনুব্রত মণ্ডলের স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য ৬৬ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। সেই অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গিয়েছে বাফার অ্যাকাউন্টে। তদন্তকারীরা মনে করছেন, এ থেকে স্পষ্ট হচ্ছে গরু পাচারের টাকাই ঘুরপথে বিভিন্ন খাতে খেটেছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top