নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা, ৬ অক্টোবর, ২০২০:মনীশ খুনের এফ আই আর থেকে উঠে এল আরও এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। এফ আই আর এ উল্লেখ ব্যারাকপুর টিটাগড়ের দুই প্রশাসকের নাম।
জানা গিয়েছে, লুমটেক্স জুটমিলে ইউনিয়ন ঢোকানর চেষ্টা করছিলেন মনীশ। অর্থাৎ, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নাকি গোষ্ঠী দন্ধ? সেই দানা বাঁধছে। আজকে মনীশ শুক্লা হত্যাকান্ড নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে করেছেন অর্জুন সিং। সায়ন্তন বসু। সৌমিত্র সৌমিত্র খাঁ।
সায়ন্তন বলেছেন শমীক ভট্টাচার্যের গাড়ি আক্রমণ হয়েছে, তাঁকে মারা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে প্রতিদিনই অরাজকতার চেহারা চলে আসছে। অর্জুন সিং মন্তব্য করেছেন, মনীশ শুক্লা হত্যা কাণ্ডে দুজন টিএমসি নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সিআইডি এই কেস ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। পুরোপুরি মাঠে নেমে পড়েছে মুখ্যমন্ত্রীর কাপেট সিআইডি। এটা একটা জয়েন্ট অপারেশন হয়েছে। যে ধরা পড়েছে তৃণমূলের নেতা গোলাম, তাঁর সঙ্গে ববি, ব্রাত্য, মদন, নির্মল ও দীনেশ ত্রিপাঠীর মঞ্চে বসে সভা করার ছবি আছে। এটা একটা জয়েন্ট অপারেশন তৃণমূল ও পুলিশের। ৯ এম এম বা তার থেকেও বড় কোনও অস্ত্র দিয়ে শুট করা হয়েছে।
পুরো অপারেশনটা ভবানীভবন থেকে বসে সিআইডির কয়েকজন অফিসার পরিচালনা করছে। তারা আমাদের গতিবিধির উপর ট্র্যাক করছিল।
৫, ৬ জন অফিসারের মোবাইল নাম্বারও পাওয়া গিয়েছে। আমরা তা সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেব। দুই চেয়ারম্যান টাকা দিয়ে হায়ার করেছিল শুটের জন্য। ববির উত্তরে অর্জুন সিংহ বলেছেন, মুঘল বাদশারা নিজেদের পরিবারের লোকদের খুন করত।
আরও পড়ুন…লক্ষ্য ২১’শের বিধানসভা ভোট, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর
ববি সেই মুঘলদেরই বংশধর। সিবিআইয়ের তদন্তের পাশাপাশি মনীশ শুক্লার বাবা এফআইরে প্রশান্ত চৌধুরী ও উত্তম দাসের নাম দিয়েছে।।