Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
নিজের দলের কর্মীরাই অফিসের ভিতর তালা বন্ধ করে রাখলেন কেন্দ্রীয়

নিজের দলের কর্মীরাই অফিসের ভিতর তালা বন্ধ করে রাখলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারকে

নিজের দলের কর্মীরাই অফিসের ভিতর তালা বন্ধ করে রাখলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারকে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
নিজের দলের কর্মীরাই অফিসের ভিতর তালা বন্ধ করে রাখলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারকে

নিজের দলের কর্মীরাই অফিসের ভিতর তালা বন্ধ করে রাখলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারকে। মঙ্গলবার সকালে ঘটেছে এই ঘটনাটি। এদিন সকালে বাঁকুড়ায় বিজেপি পার্টি অফিসের ভিতরে একটি ঘরে তাঁকে ঢুকিয়ে তালা মেরে দেন বিজেপির দলের কর্মী সমর্থকেরা। তাঁকে ঘিরে দিতে থাকে শ্লোগান। যা নিয়ে সে সময় ওই এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। সুভাষের নাম করে ‘হায়-হায়’ স্লোগানও দেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা। ঘণ্টাখানেক তালাবন্দি হয়ে থাকার পর বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে বিজেপি নেতাকে উদ্ধার করেন।

 

মঙ্গলবার সকালে নিজের দলের সমর্থকদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুভাষ। মঙ্গলবার বাঁকুড়ার বিজেপি পার্টি অফিসে সুভাষ ঢুকতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন দলীয় কর্মী-সমর্থকেরা। দেওয়া হয় স্লোগান। এর পর সুভাষকে পার্টি অফিসেরই একটি ঘরে ঢুকিয়ে তালা মেরে দেন সমর্থকেরা। তার পর বন্ধ ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে চলতে থাকে স্লোগান। ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে আসে বিশাল পুলিশবাহিনী। কিছু ক্ষণ তালাবন্দি থাকার পর পুলিশ সুভাষকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। বিক্ষোভরত কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে সুভাষের নিরাপত্তারক্ষীদেরও রীতিমতো ধস্তাধস্তি বেধে যায়। খবর পেয়ে পার্টি অফিসে ছুটে আসেন বাঁকুড়ায় বিজেপির জেলা সভাপতিও। তাঁকে ঘিরেও স্লোগান দিতে থাকেন কর্মীরা।

আরও পড়ুনঃ মুখ্যমন্ত্রী স্পেনের উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার পরই মানুষের সমস্যা দেখতে রাস্তায় বেরোলেন রাজ্যপাল

বিজেপির নেতাদের একাংশের অভিযোগ, সুভাষ তাঁর পেটোয়াদের দিয়ে দল চালাচ্ছেন। যার ফলে এত দিন ধরে গড়ে তোলা সংগঠন ধরে রাখা যাচ্ছে না। দলে যোগ্যদের সম্মান নেই বলেও অভিযোগ তাঁদের। বিক্ষোভরত কর্মীদের দাবি, তাঁরা দলের খারাপ সময় তৃণমূল এবং সিপিএমের বিরুদ্ধে লড়াই করে সংগঠন তৈরি করেছেন। যার সুফল পাওয়া গিয়েছিল গত লোকসভার ভোটে। কিন্তু সুভাষ নিজের লোকেদের দিয়ে সংগঠন দখল করিয়েছেন। বার বার আপত্তি জানিয়েও কাজ হয়নি। ঘনিষ্ঠদের দিয়ে দল করায়ত্ত করার অভিযোগ সম্পর্কে অবশ্য সুভাষের প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি।

 

সুভাষের প্রতিক্রিয়া পাওয়া না গেলেও জেলা সভাপতির দাবি, যাঁরা বিক্ষোভ দেখিয়েছেন তাঁরা কেউই বিজেপির সদস্য নন। তাঁদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। যদিও প্রশ্ন উঠছে, বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে বহিষ্কৃত সদস্যেরা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখালেন কী করে? তখন দলের বাকি সদস্যেরাই বা কী করছিলেন!

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top