অবৈধ সম্পর্কের কারনে গৃহবধূকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংস খুন

অবৈধ সম্পর্কের কারনে গৃহবধূকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংস খুন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

অবৈধ সম্পর্কের কারনে গৃহবধূকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংস খুন। অবৈধ সম্পর্কের কারনে এক গৃহবধূকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংস খুনের অভিযোগ উঠল। মৃতার নাম মানসী হালদার(২২)। ঘটনাটি ঘটে শনিবার নরেন্দ্রপুর থানার গঙ্গাজোয়ারা এলাকায়। এর জেরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। গৃহবধূর গলার কাছে আঘাতের চিহ্ন আছে। দেহের পাশ থেকে ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ পুলিশের র প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, গৃহবধূর নিকট আত্মীয় এই ঘটনায় জড়িত।

 

পুলিশ তার খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ । পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, ঢোলাহাট থানার তেলে এলাকার বাসিন্দা ওই গৃহবধূ। ২০১৬ সালে ওই এলাকার প্রসেনজিত হালদারের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়েছিল। দম্পতির চার বছরের পুত্র সন্তান আছে। বিয়ের পর থেকে মানসিক ও শারীরিক অত্যাচারের কারনে গৃহবধূ ঢোলারহাটে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে ২০২২ সালের আগস্টে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকায় চলে আসে। গঙ্গাজোয়ারায় মানসী তাঁর পিসি ও পিসেমশাইয়ের বাড়িতে বাস করছিল।

 

এদিন সকালে পিসি ও পিসেমশাই ও তাদের ছেলে সরস্বতী পুজা উপলক্ষ্যে আত্মীয়র বাড়িতে গিয়েছিল। বাড়িতে একাই ছিল মানসী। দুপুর ১২ টা নাগাদ পিসি বাড়ি ফিরে এসে দেখে মানসীর দেহ মেঝেতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। তারপরেই পুলিশ কে খবর দেওয়া হয়। তদন্তকারী অফিসার বলেন, ঢোলাহাট এলাকার একটি ছেলের সঙ্গে গৃহবধূর অবৈধ সম্পর্ক ছিল। তার জেরেই অশান্তি থেকে এই ঘটনা।

আরও পড়ুন – বিনা নোটিশে জাতীয় সড়কের টোল প্লাজা খোলায় ধুন্ধুমার রায়গঞ্জে

উল্লেখ্য, অবৈধ সম্পর্কের কারনে এক গৃহবধূকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংস খুনের অভিযোগ উঠল। মৃতার নাম মানসী হালদার(২২)। ঘটনাটি ঘটে শনিবার নরেন্দ্রপুর থানার গঙ্গাজোয়ারা এলাকায়। এর জেরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। গৃহবধূর গলার কাছে আঘাতের চিহ্ন আছে। দেহের পাশ থেকে ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ পুলিশের র প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, গৃহবধূর নিকট আত্মীয় এই ঘটনায় জড়িত।

 

পুলিশ তার খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ । পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, ঢোলাহাট থানার তেলে এলাকার বাসিন্দা ওই গৃহবধূ। ২০১৬ সালে ওই এলাকার প্রসেনজিত হালদারের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়েছিল। দম্পতির চার বছরের পুত্র সন্তান আছে। বিয়ের পর থেকে মানসিক ও শারীরিক অত্যাচারের কারনে গৃহবধূ ঢোলারহাটে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে ২০২২ সালের আগস্টে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকায় চলে আসে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top