Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
৫০ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের,

শিক্ষা দফতরকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

শিক্ষা দফতরকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

শিক্ষা দফতরকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের, রাজ্যের শিক্ষা দফতরকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করল কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী দশ দিনের মধ্যে হাইকোর্টের লিগ্যাল এইড সার্ভিসে এই জরিমানার অঙ্ক জমা দিতে হবে। মঙ্গলবার একটি মামলায় এই নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের একক বেঞ্চ। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে হাইকোর্টের তরফে একটি নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সেই নির্দেশ এখনও কার্যকর না হওয়ায় নতুন করে বিষয়টি নিয়ে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। নতুন করে মামলা করা হয়। সেই মামলায় শিক্ষা দফতরকে এই জরিমানা করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

 

 

 

 

 

মামলার প্রেক্ষিতেই মঙ্গলবার শিক্ষা দফতরকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করল আদালত। তদন্তে যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া যাবে, তাঁদের থেকে টাকা আদায় করে জরিমানার অঙ্ক জমা দিতে হবে বলে জানিয়েছে হাইকোর্ট। এর পাশাপাশি আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে তদন্তের রিপোর্ট আদালতে জমা করার জন্যও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রিন্সিপাল সেক্রেটারিকে। আদলতের কড়া পর্যবেক্ষণ, যদি প্রিন্সিপাল সেক্রেটারির সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাই না থাকে, তাহলে তাঁর পদত্যাগ করে দেওয়া উচিত। আগামী ১২ সেপ্টেম্বর এই সংক্রান্ত মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে।

 

 

 

আরও পড়ুন –  ‘জঙ্গি সংগঠনের নামেও ইন্ডিয়া থাকে’, বিরোধী জোট নিয়ে আবার সরব প্রধানমন্ত্রী,

 

 

 

 

উল্লেখ্য, পূর্ব মেদিনীপুরে ২০১২ সালের প্রাথমিক নিয়োগ সংক্রান্ত ক্ষেত্রে স্বজন পোষণের অভিযোগ নিয়ে আদালতে একটি মামলা হয়েছিল। ২০১৬ সালের ওই মামলায় আদালত শিক্ষা দফতরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল। ওই সময়ে স্বজন পোষণের মাধ্যমে কাদের চাকরি হয়েছিল, সেই বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে বলেছিল হাইকোর্ট। কিন্তু ২০১৬ সালের পর থেকে এতগুলি বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরও সেই নির্দেশ কার্যকর করা হয়নি বলে অভিযোগ। সেই নিয়ে আবার নতুন করে মামলা করা হয় আদালতে। মামলাকারীর পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য, ওই সময়ে বেআইনিভাবে যাঁরা চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ, তাঁদের চাকরি বাতিল করা হোক। একইসঙ্গে বিষয়টি যাতে আদালত তদন্ত করে দেখার নির্দেশ দেয়, সেই আবেদনও জানানো হয়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top