ঝাড়গ্রাম: শাল-পিয়ালের জঙ্গলে শীতের স্নিগ্ধ সকালে খোঁজ মেজাজে চিতা থেকে হরিণ! ভিড় জমিয়েছেন পর্যটকরাও। রাস্তার দুই ধারে শাল ও পিয়ালের জঙ্গল ঘেরা লাল মাটির জেলা ঝাড়গ্রাম! শহরের আদরেই গড়ে উঠেছে জিওলোজিক্যাল পার্ক। শীতের স্নিগ্ধ সকালে চিতাবাঘ থেকে শুরু করে হরিণ! সঙ্গে বিভিন্ন পশু পাখিতে ভরে উঠেছে এই পার্ক। প্রায় ২২ হেক্টর জায়গা জুড়ে আধুনিক প্রযুক্তিতে গড়ে তোলা হয়েছে এই পার্ক।
জঙ্গলের ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক শুনতে শুনতে লাল মাটি ঘেরা রাস্তা দিয়ে প্রবেশ পার্কে। নির্জন নিস্তব্ধতায় মনমুগ্ধ পরিবেশে আনন্দ উপভোগ করতে ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকরাও। সুদূর কলকাতা থেকে জঙ্গলমহলে অবস্থিত ঝাড়গ্রাম জেলার এই জিওলোজিক্যাল পার্ক বর্তমানে জঙ্গলমহলে ঘুরতে আসা পর্যটকদের প্রধান প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠেছে। সবে শীতের শুরু আর তাতেই পর্যটকরা আসতে শুরু করেছেন।
আরও পড়ুনঃ শুক্রবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ
বিভিন্ন জায়গা থেকে আনা হয়েছে পশুপাখি, হরিণ ও চিতা বাঘ। তারাও উষ্ণ ঠান্ডার স্নিগ্ধতাতেই সূর্যের আলো নিতে খোশ মেজাজে ঘুরে বেড়াচ্ছেন চিড়িয়াখানার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। যা দেখে অত্যন্ত খুশি দূর দূরান্ত থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকরাও। আগামী দিনে জঙ্গলমহলের প্রাণকেন্দ্র হিসেবেই গড়ে উঠবে এই জিওলোজিক্যাল পার্ক এমন টাই মনে করা হচ্ছে।
জঙ্গলের ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক শুনতে শুনতে লাল মাটি ঘেরা রাস্তা দিয়ে প্রবেশ পার্কে। নির্জন নিস্তব্ধতায় মনমুগ্ধ পরিবেশে আনন্দ উপভোগ করতে ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকরাও। সুদূর কলকাতা থেকে জঙ্গলমহলে অবস্থিত ঝাড়গ্রাম জেলার এই জিওলোজিক্যাল পার্ক বর্তমানে জঙ্গলমহলে ঘুরতে আসা পর্যটকদের প্রধান প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠেছে। সবে শীতের শুরু আর তাতেই পর্যটকরা আসতে শুরু করেছেন।
বিভিন্ন জায়গা থেকে আনা হয়েছে পশুপাখি, হরিণ ও চিতা বাঘ। তারাও উষ্ণ ঠান্ডার স্নিগ্ধতাতেই সূর্যের আলো নিতে খোশ মেজাজে ঘুরে বেড়াচ্ছেন চিড়িয়াখানার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। যা দেখে অত্যন্ত খুশি দূর দূরান্ত থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকরাও। আগামী দিনে জঙ্গলমহলের প্রাণকেন্দ্র হিসেবেই গড়ে উঠবে এই জিওলোজিক্যাল পার্ক এমন টাই মনে করা হচ্ছে। বিভিন্ন জায়গা থেকে আনা হয়েছে পশুপাখি, হরিণ ও চিতা বাঘ। তারাও উষ্ণ ঠান্ডার স্নিগ্ধতাতেই সূর্যের আলো নিতে খোশ মেজাজে ঘুরে বেড়াচ্ছেন চিড়িয়াখানার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। যা দেখে অত্যন্ত খুশি দূর দূরান্ত থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকরাও। আগামী দিনে জঙ্গলমহলের প্রাণকেন্দ্র হিসেবেই গড়ে উঠবে এই জিওলোজিক্যাল পার্ক এমন টাই মনে করা হচ্ছে।