Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এবার প্রবীণরা,নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর

মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এবার প্রবীণরা,নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর

মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এবার প্রবীণরা,নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
জয়

মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এবার প্রবীণরা,মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এবার রাজ্যের সব হাসপাতালে ধাপে ধাপে প্রবীণদের জন্য পৃথক জেরিয়াট্রিক বিভাগ এবং ওয়ার্ড তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর।যত দিন যাচ্ছে বাংলায় ততই প্রবীণদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে কলকাতা, হাওড়া, সল্টলেক ও শহততলি এলাকায় এবং আসানসোল-দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চল সহ শিলিগুড়ির বুকে নিসঙ্গ প্রবীণ দম্পতির সংখ্যা এখন ক্রমশই বাড়ছে। এই সব মানুষগুলি অসুস্থ হয়ে পড়লে নানান সমস্যার মুখে তাঁদের পড়তে হচ্ছে। কে তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাবে? কীভাবে নিয়ে যাবে? চিকিত্‍সার খরচ কোথা থেকে আসবে? দ্রুত সেই চিকিত্‍সা পাবেন কিনা এই সব কিছু প্রশ্ন হয়ে উঠে আসছে। এই সব সমস্যার সমাধানেই মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে পদক্ষেপ করছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর। এখন চিকিত্‍সার খরচ বেসরকারি ক্ষেত্রে যেভাবে বেড়ে গিয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে অনেকেই সেই চিকিত্‍সার খরচ বহণই করতে পারছেন না। এই সব কারণেই রাজ্যের বেশ কিছু প্রবীণ চিকিত্‍সক মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন বয়স্কদের সুচিকিত্‍সা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে। এই আর্জির জেরেই মুখ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য দফতরের বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ চিকিত্‍সকদের নিয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন আর সেই কমিটি গঠিত হওয়ার পরে একটি বৈঠক হয় আর এরপরেই মুখ্যমন্ত্রীর সুপারিশ মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে রাজ্যের সব হাসপাতালেই ধাপে ধাপে বয়স্কদের চিকিত্‍সার সুবিধার জন্য পৃথক জেরিয়াট্রিক বিভাগ এবং ওয়ার্ড তৈরি করা হবে।

 

আরোও পড়ুন- নজিরবিহীন ঘটনা কলকাতা হাইকোর্টে!

 

স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনটি পর্যায়ে বাস্তবায়িত হবে এই প্রকল্প। প্রথম পর্যায়ে রাজ্যের সব মেডিকেল কলেজগুলিতে এবং জেলার ৬টি হাসপাতালে বয়স্কদের চিকিত্‍সার বিশেষ ইউনিট তৈরি করা হবে। পরে ধাপে ধাপে সেই সংখ্যা বাড়িয়ে একেবারে গ্রামীণ এলাকা পর্যন্ত তা ছড়িয়ে দেওয়া হবে। এই প্রকল্পের কাজে যুক্ত করা হবে আশাকর্মীদেরও। সেই সঙ্গে এই প্রকল্পের কাজে ১০২টি অ্যাম্বুলেন্সকে পরিষেবার কাজে নিযুক্ত করা হবে। বাড়ি থেকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া এবং হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ছেড়ে দেওয়ার মতো সমস্ত পরিষেবা দেবে রাজ্য। অসুস্থের সঙ্গে যদি কেউ না থাকে তাহলে আশাকর্মীরা তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাবেন। আর চিকিত্‍সার ব্যয়ভার নির্বাহ করা হবে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের মাধ্যমে। প্রবীনদের জন্য এক নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top