নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব মেদিনীপুর, ৩ অক্টোবর, ২০২০ : দুর্গাপুজো নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর ছাড় পাওয়ার পর যেন রাতারাতি সুদিন ফিরে এসেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদলের চক্রবর্তী পরিবারে। পুজোর সময় কুটির শিল্পের মাধ্যমে যা আয়- ইনকাম হতো তা দিয়েই চলতো সারা বছর।
কিন্তু দীর্ঘ কয়েক মাসের লকডাউনের ফলে এবছর দুর্গাপুজোয় একাধিক কাটছাট করেছে পুজো উদ্যোক্তারা। তাই প্রথম থেকে সেভাবে অর্ডার না আসলেও মুখ্যমন্ত্রীর সবুজ বার্তা পাওয়ার পরই ইতিমধ্যে সারে সারে অর্ডার আসতে শুরু করেছে ওই পরিবারের শিল্পীদের কাছে।
কথায় আছে দুর্দিনের পর সুদিন ঠিক আসবেই। বলাবাহুল্য দীর্ঘ লকডাউনের মন্দা অবস্থা কাটিয়ে আবার সুদিনের মুখ দেখছেন তাঁরা। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসব। প্রায় সব বাঙালিই অপেক্ষা করে থাকেন পুজোর এই কয়েকটা দিনের জন্য। প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখা, জমিয়ে আড্ডা মারা সমস্ত কিছুই পুজোর এক অন্যতম অঙ্গ।
আরও পড়ুন…বিড়ি খেতে গিয়ে অগ্নি দগ্ধ হয়ে মৃত্যু বৃদ্ধের
কিন্তু চলতি বছরে এই পুজোর সাজসজ্জার পেছনে যে সমস্ত শিল্পীদের এক বিশাল বড় অবদান থেকে যায় তাদের মধ্যে কেমন যেন অন্ধকার নেমে এসেছিল। পুজো দিন এগিয়ে এলেও সেভাবে অর্ডার নেই শিল্পীদের কাছে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হঠাৎ পুজো নিয়ে সবুজ সংকেত দিতেই অর্ডার আসতে শুরু করেছে আবার।