কোচবিহার জেলা বইমেলা শুরু হলো দিনহাটায়। মঙ্গলবার দিনহাটা সংহতি ময়দানে প্রদীপ জ্বালিয়ে এই বইমেলার উদ্বোধন করেন রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ। উপস্থিত ছিলেন কোচবিহার অতিরিক্ত জেলা শাসক রবি রঞ্জন, দিনহাটা মহকুমা শাসক রেহেনা বশির, জেলা গ্রন্থাগার আধিকারিক শিবনাথ দে, উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহনের চেয়ারম্যান পার্থ প্রতিম রায় প্রমূখ। এদিন থেকে এই বইমেলা শুরু হল ২ রা জানুয়ারি পর্যন্ত তা চলবে।
এদিনের এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বলেন, সভ্যতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বইয়ের ভূমিকা অপরিসীম। মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর পথ দেখায় বই। কাজেই এই কম্পিউটারের যুগেও বইয়ের গুরুত্বকে অস্বীকার করা যায় না। কাজেই মানুষকে বইয়ের প্রতি আগ্রহী করে তোলার ক্ষেত্রে বই পড়ার দিকে মানুষকে আরো বেশি বেশি করে আগ্রহী করে তোলার জন্য বইমেলার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
সারা রাজ্য জুড়েই এই বইমেলা শুরু হয়েছে। বছরের শেষ এবং জানুয়ারির প্রথম এই বইমেলার মরশুম।
এর আগে এদিন দিনহাটা সোনিদেবী হাইস্কুলের সামন থেকে ‘বইয়ের জন্য হাটুন’ স্লোগান সম্বলিত একটি শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রা সংহতি ময়দানে এসে শেষ হয়। সাত দিনের এই বইমেলায় এ রাজ্য ছাড়াও আসাম ও বাংলাদেশ থেকে আশিটি প্রকাশনা সংস্থা অংশ নিয়েছে বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, কোচবিহার জেলা বইমেলা শুরু হলো দিনহাটায়। মঙ্গলবার দিনহাটা সংহতি ময়দানে প্রদীপ জ্বালিয়ে এই বইমেলার উদ্বোধন করেন রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ। উপস্থিত ছিলেন কোচবিহার অতিরিক্ত জেলা শাসক রবি রঞ্জন, দিনহাটা মহকুমা শাসক রেহেনা বশির, জেলা গ্রন্থাগার আধিকারিক শিবনাথ দে, উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহনের চেয়ারম্যান পার্থ প্রতিম রায় প্রমূখ। এদিন থেকে এই বইমেলা শুরু হল ২ রা জানুয়ারি পর্যন্ত তা চলবে।
আরও পড়ুন – ২০২২ শেষে ফিরে দেখা নিয়োগ দুর্নীতি
এদিনের এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বলেন, সভ্যতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বইয়ের ভূমিকা অপরিসীম। মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর পথ দেখায় বই। কাজেই এই কম্পিউটারের যুগেও বইয়ের গুরুত্বকে অস্বীকার করা যায় না। কাজেই মানুষকে বইয়ের প্রতি আগ্রহী করে তোলার ক্ষেত্রে বই পড়ার দিকে মানুষকে আরো বেশি বেশি করে আগ্রহী করে তোলার জন্য বইমেলার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সারা রাজ্য জুড়েই এই বইমেলা শুরু হয়েছে। বছরের শেষ এবং জানুয়ারির প্রথম এই বইমেলার মরশুম।
এর আগে এদিন দিনহাটা সোনিদেবী হাইস্কুলের সামন থেকে ‘বইয়ের জন্য হাটুন’ স্লোগান সম্বলিত একটি শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রা সংহতি ময়দানে এসে শেষ হয়। সাত দিনের এই বইমেলায় এ রাজ্য ছাড়াও আসাম ও বাংলাদেশ থেকে আশিটি প্রকাশনা সংস্থা অংশ নিয়েছে বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন।