দিল্লিতে কাউন্সিলরদের শপথ আজ। কয়েকদিন আগেই দিল্লিতে মেয়র পদের নির্বাচন ঘিরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। শেষে মেয়র পদের নির্বাচন স্থগিত করে দিতে হয়। নজিরবিহীন নিরাপত্তায় দিল্লি পুরসভায় শপথ নিচ্ছেন কাউন্সিলররা। পুরসভায় মোতায়েন করা হয়েছে প্রচুর পুলিশ। যাকে বলে নজির বিহীন পুলিশি নিরাপত্তায় শপথ গ্রহন চলছে দিল্লি পুরসভায়। এর আগে কখনও দেখা যায়নি এমন ঘটনা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এবারে বিজেপিকে হারিয়ে পুরসভা ভোট জিতেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি।
তারপরেই আরও অশান্তি শুরু হয়। আগে মেয়র নির্বাচনের সময় ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল দিল্লি পুরসভায়। শেষে স্থগিত করে দিতে হয় নির্বাচন। আজ ফের নির্বাচন হবে মেয়র পদে। মেয়র পদের দৌড়ে রয়েছেন রেখা গুপ্তা এবং শেলি ওবেরয়। এর আগে গতবার মেয়র পদের জন্য নির্বাচনে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল দিল্লি পুরসভায় বিজেপি কাউন্সিলরদের সঙ্গে আম আদমি পার্টির কাউন্সিলরদের তুমুল বিরোধ তৈরি হয়েছিল। হাতাহাতির পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল পরিস্থিতি। শেষে মেয়র পদের নির্বাচন স্থগিত রাখতে বাধ্য হন লেফটেন্যান্ট গভর্নর। এবার যাতে আর কোনও অশান্তি না হয় সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন – ২৪ জানুয়ারি মুক্তি পাচ্ছে ‘ভোলা’ সিনেমার দ্বিতীয় পর্বের টিজার।
উল্লেখ্য, দিল্লিতে কাউন্সিলরদের শপথ আজ। কয়েকদিন আগেই দিল্লিতে মেয়র পদের নির্বাচন ঘিরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। শেষে মেয়র পদের নির্বাচন স্থগিত করে দিতে হয়। নজিরবিহীন নিরাপত্তায় দিল্লি পুরসভায় শপথ নিচ্ছেন কাউন্সিলররা। পুরসভায় মোতায়েন করা হয়েছে প্রচুর পুলিশ। যাকে বলে নজির বিহীন পুলিশি নিরাপত্তায় শপথ গ্রহন চলছে দিল্লি পুরসভায়। এর আগে কখনও দেখা যায়নি এমন ঘটনা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এবারে বিজেপিকে হারিয়ে পুরসভা ভোট জিতেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি।
তারপরেই আরও অশান্তি শুরু হয়। আগে মেয়র নির্বাচনের সময় ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল দিল্লি পুরসভায়। শেষে স্থগিত করে দিতে হয় নির্বাচন। আজ ফের নির্বাচন হবে মেয়র পদে। মেয়র পদের দৌড়ে রয়েছেন রেখা গুপ্তা এবং শেলি ওবেরয়। এর আগে গতবার মেয়র পদের জন্য নির্বাচনে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল দিল্লি পুরসভায় বিজেপি কাউন্সিলরদের সঙ্গে আম আদমি পার্টির কাউন্সিলরদের তুমুল বিরোধ তৈরি হয়েছিল। হাতাহাতির পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল পরিস্থিতি। শেষে মেয়র পদের নির্বাচন স্থগিত রাখতে বাধ্য হন লেফটেন্যান্ট গভর্নর। এবার যাতে আর কোনও অশান্তি না হয় সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে।