দেশের ( country ) সম্পদ বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়ার প্রতিবাদে তৃণমূলের অবস্থান-বিক্ষোভ

দেশের ( country ) সম্পদ বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়ার প্রতিবাদে তৃণমূলের অবস্থান-বিক্ষোভ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
country
দেশের ( country )সম্পদ বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়ার প্রতিবাদে তৃণমূলের অবস্থান-বিক্ষোভ
ছবি সংগ্রহে সাইন টিভি

 

ন্যাশনাল মানিটাইজেশন পাইপলাইন প্রকল্পের নামে দেশের ( country )  সম্পদ বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা ও বিক্রি করে দেওয়ার প্রতিবাদে, রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বিক্রি,অর্থনৈতিক দেউলিয়াপনার প্রতিবাদে, বিজেপি পরিচালিত রাজ্যগুলিতে সংবিধান ও আইন প্রতিষ্ঠার দাবিতে ও  কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে বিজেপি নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করার প্রতিবাদে মঙ্গলবার তৃণমূল ( country )  কংগ্রেসের মেদিনীপুর সাংগঠনিক জেলার উদ্যোগে মেদিনীপুর শহরের গান্ধী মূর্তির পাদদেশে অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়।

 

ওই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মেদিনীপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুজয় হাজরা, তৃণমূল যুব কংগ্রেসের জেলা সভাপতি সন্দীপ সিংহ, দাঁতন এর বিধায়ক বিক্রম প্রধান, তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা নির্মল ঘোষ,প্রদীপ সরকার, বিশ্বনাথ পাণ্ডব, সুকুমার  পয়ড়া ,প্রতুল দাস সহ আরো অনেকে।

 

অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচিতে তৃণমূল কংগ্রেসের মেদিনীপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুজয় হাজরা বলেন ন্যাশনাল মানিটাইজেশন পাইপলাইন প্রকল্পে নামে দেশের ( country )  সম্পদ বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি পরিচালিত কেন্দ্রীয় সরকার।

 

সেই সঙ্গে দেশের লাভজনক রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা গুলি কে বিক্রি করে দেওয়ার চক্রান্ত শুরু করেছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার ।যা ভারতবর্ষের পক্ষে খুবই দুঃখজনক ঘটনা ।এর আগে কোন সরকার দেশের ( country )  সম্পদকে বেসরকারি হাতে তুলে দেয় নি ।কেন্দ্রের বিজেপি সরকার সংস্থাগুলি বিক্রি করে দেওয়ার পাশাপাশি গোটা দেশটাকে বিক্রি করার চক্রান্ত শুরু করেছে।

 

তারই বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষকে তিনি পথে নামার আহ্বান জানান। তিনি বলেন তৃণমূল কংগ্রেস কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নেবে না ।ওই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচির পাশাপাশি রাস্তায় নেমে আগামী দিনে বৃহত্তর আন্দোলন সংগঠিত করা হবে।

 

আর ও পড়ুন    আজ আর মুক্তি নয়, ‘লকআপে’ ( Lockup ) থাকবে পরিমনি

 

সেই সঙ্গে তিনি বলেন কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে বিজেপি নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে ।কেন্দ্রীয় সংস্থা গুলি দিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের ভয় দেখানো হচ্ছে। তৃণমূল কংগ্রেসকে ভয় দেখিয়ে কোন লাভ হবে না ।মানুষের আশীর্বাদে তৃতীয় বার বাংলায় তৃণমূল ক্ষমতায় এসেছে।

 

বিজেপি হাজার চেষ্টা করলেও তৃণমূলের ক্ষতি করতে পারবে না। বরং আগামীদিনে ভারত বর্ষ থেকে সাম্প্রদায়িক শক্তি যারা দেশটাকে বিক্রি করে দেওয়ার চক্রান্ত করছে সেই বিজেপিকে মানুষ উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়ার জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top