কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সামনেই উড়ালপুলের দাবিতে বিক্ষোভ। উড়ালপুলের দাবিতে চলা বিক্ষোভের মুখে পড়লেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। বৃহস্পতিবার পূর্ব বর্ধমানের গলসির গলিগ্রামে ২ নম্বর জাতীয় সড়কের ঘটনা। জানা গিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারা জাতীয় সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে পথ অবরোধ করে উড়ালপুলের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন। বিক্ষোভে শামিল ছিলেন পড়ুয়ারাও। অবরোধে দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকার পর গাড়ি থেকে নেমে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে হেঁটেই রওনা দেন দুই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি প্রদ্যুম্ন কুমার কর ও মনোজ কুমার।
প্রতিনিধিরা খানিকটা পথ হেঁটে এগিয়ে যাওয়ার পর জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে প্রায় ৫০ মিনিট পর বিক্ষোভকারীরা অবরোধ তুলে নেন। যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হলে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা তাঁদের গাড়িতে চেপে বুদবুদের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। পথ অবরোধে এদিন গলিগ্রাম ছাড়াও উচ্চগ্রাম, বনসুজাপুর সহ বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ অংশ নেন। তারা জানান, উড়ালপুলের দাবিতে গতবছর অগাস্ট মাস থেকে তারা আন্দোলন করছেন। কিন্তু জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ তাদের দাবি কোনভাবেই মানছে না। ওই জায়গায় উড়ালপুল খুবই প্রয়োজন। এখানে প্রতিদিনই পথ দুর্ঘটনার কবলে পড়ছেন স্থানীয়রা। তাই এদিন জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে বাধ্য হয়েছেন তারা।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল মঙ্গলবার বর্ধমানে ঢোকার পরেই রাজ্যের শাসকদলের পক্ষ থেকে বাধা সৃষ্টির আশঙ্কা করেছিল বিজেপি নেতৃত্ব। এমনকি এদিন গলসিতে উড়ালপুলের দাবীতে বিক্ষোভ কান্ডও কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদের আটকানোর তৃণমূলের একটি চাল বলেও মনে করেছিলেন তারা। যদিও কেন্দ্রীয় দলের প্রতিনিধি প্রদুন্ম কুমার কর সাংবাদিকদের জানান, গলসির এই বিক্ষোভ স্থানীয় ইস্যু নিয়ে সংঘটিত হয়েছে। এই বিক্ষোভ তাদের আটকানোর জন্য নয়। প্রশাসন তাদের সাহায্য করছে এবং তারা সহজেই যাতায়াত করতে পারছেন।
আরও পড়ুন – কলকাতায় আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত
উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সামনেই উড়ালপুলের দাবিতে বিক্ষোভ। উড়ালপুলের দাবিতে চলা বিক্ষোভের মুখে পড়লেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। বৃহস্পতিবার পূর্ব বর্ধমানের গলসির গলিগ্রামে ২ নম্বর জাতীয় সড়কের ঘটনা। জানা গিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারা জাতীয় সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে পথ অবরোধ করে উড়ালপুলের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন। বিক্ষোভে শামিল ছিলেন পড়ুয়ারাও। অবরোধে দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকার পর গাড়ি থেকে নেমে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে হেঁটেই রওনা দেন দুই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি প্রদ্যুম্ন কুমার কর ও মনোজ কুমার।