মমতা-কেজরিওয়াল বৈঠক নিয়ে কি বললেন দিলীপ ?

মমতা-কেজরিওয়াল বৈঠক নিয়ে কি বললেন দিলীপ ?

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

মমতা-কেজরিওয়াল বৈঠক নিয়ে কি বললেন দিলীপ ? মঙ্গলবার নবান্নে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করে গিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আর সেই বৈঠককে এদিন কটাক্ষ করলেন BJP-র সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ। বুধবার সকালে নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন দিলীপ। এসেই মমতার ‘ছয় মাসের মধ্যে মিরাকল’ এই মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, “উনি আগে খোঁজ নিন ওনার পার্টিটা আছে কিনা। ওনার সরকারের কি অবস্থা। বিধায়করা মন্ত্রীরা সব মুখ খুলছেন। এটা ওনার পুরনো অভ্যাস। একটা ঘোঁট পাকিয়ে দিয়ে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা।

 

 

 

 

নিজের নেতা মন্ত্রীরা জেলে। নেতাদের ডাকাডাকি চলছে। চাকরি দিতে পারছেন না। দুর্নীতিতে ডুবে আছেন। এর থেকে নজর ঘোরাতে চারিদিকে বোমা বিস্ফোরণ করা হচ্ছে। এটা আসলে চক্রান্ত। পুলিশ জানে। পার্টির লোকেরা যুক্ত। বোমার আওয়াজ করে ভয় দেখিয়ে সবাইকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চলছে।

 

 

 

মালদার বিস্ফোরণ নিয়েও মুখ খুলেছেন দিলীপ। বলেছেন, “এটা বাজি বানানোর সময়। এখন বানানো হয়। সারা বছর স্টক করা হয়। চম্পাহাটি বা মহেশতলা, সব জায়গায় অন্যান্য বছর এই সময় গিয়ে দেখেছি, বাড়ির সামনে বাজি তৈরি করে রোদে দেওয়া আছে।বাড়ির মহিলারাও কাজ করেন। এটা যদি বেআইনি হয়, তাহলে প্রথমে আটকায়নি কেন? আর এখন কেন পেটি পেটি বাজি তুলে নেওয়া হচ্ছে? এটা অমানবিক”। বাঁকুড়ার খাতড়ায় কুড়মি বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, “এগুলো সব সেটিং।

 

 

 

 

 

সম্প্রতি ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডার হিসেবে নিয়োগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে। এটা নিয়ে তিনি বলেন, “অমিতাভ বচ্চন একাধিক রাজ্যের পর্যটনের মুখ ছিলেন। যারা সেলিব্রিটি তাঁদের বিভিন্ন রাজ্য সামনে নিয়ে যায়। জানি না উনি (সৌরভ) রাজি হবেন কিনা।ত্রিপুরা দ্রুত উন্নতি করছে। উনি যদি যুক্ত হন, তাহলে বাঙালি হিসেবে একটা সেন্টিমেন্ট এর জায়গা তো থেকেই যায়”। আগামী রবিবার দেশের নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধন। আর সেই অনুষ্ঠান বয়কট করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। এই নিয়ে দিলীপ বলেন, “ওরা লোকসভায় যুগ্ম অধিবেশনও বয়কট করে।

 

 

 

আরও পড়ুন –   ‘অস্ট্রেলিয়ায় মন্দির ভাঙচুর মেনে নেব না’, কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি মোদির

 

 

 

মোদী লোকসভার নেতা। তাই উনি উদ্বোধন করছেন। রাষ্ট্রপতি সেখানে আমন্ত্রিত। এর আগে লাইব্রেরি উদ্বোধন হয়েছে। রাজীব গান্ধী করেছেন। অ্যানেক্স ভবন উদ্বোধন হয়েছে। ইন্দিরা গান্ধী করেছেন। তখন এই তৃণমূলের লোকেরা কংগ্রেস ছিল। তাই প্রতিবাদ করেননি। তাহলে আজ কিসের প্রতিবাদ? আসলে সমাজ থেকে এরা ব্রাত্য”।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top