স্কুল থাকলেও রাস্তা নেই।এর ফলে মিডডেমিল সহ যাবতীয় খাদ্য সামগ্রী নিয়ে আসতে চরম অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষকে। রাস্তা না থাকায় স্কুলে আসতে পারছেন না ছাত্রছাত্রীরা। বর্ষাকাল তো বটেই শীত কিংবা গ্রীষ্মকালেও বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে কোনোরকমে স্কুলে যাতায়াত করতে হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের। আর যা ঘিরেই চরম ক্ষোভ পরিলক্ষিত হলো মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের মহিশাস্থ্লী গ্রামে। রাস্তা না থাকায় ক্যানেলের পাস দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে যখন তখন দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হচ্ছে ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ মানুষকে।
অবিলম্বে ক্যানেলের ধারে গার্ডওয়াল দিয়ে রাস্তা করার দাবিতে সরব হয়েছেন গ্রামবাসী থেকে শুরু করে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বারবার গ্রাম পঞ্চায়েত মেম্বার কিংবা স্থানীয় নেতৃবৃন্দ আশ্বাস দিলেও এখনও পর্যন্ত রাস্তা তৈরি করা হয়নি।
ফলে রাস্তা না থাকায় একদিকে যেমন ছাত্রছাত্রীদের স্কুলে পাঠাতে অনীহা প্রকাশ করছেন অভিভাবকরা, তেমনি যে কোনো মুহূর্তে অঘটন ঘটে যাওয়ার আশঙ্কায় স্কুলে যেতে চাইছেন না ছাত্রছাত্রীরাও। শুধু তাই নয়, রাস্তা না থাকায় মিডডেমিল সহ যাবতীয় খাদ্য সামগ্রী কিংবা স্কুলের সামগ্রী নিয়ে আসতে অসুবিধাই পড়ছেন শিক্ষকরা।স্থানীয় পঞ্চায়েত জানিয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন – ২৪ জানুয়ারি মুক্তি পাচ্ছে ‘ভোলা’ সিনেমার দ্বিতীয় পর্বের টিজার।
উল্লেখ্য, স্কুল থাকলেও রাস্তা নেই।এর ফলে মিডডেমিল সহ যাবতীয় খাদ্য সামগ্রী নিয়ে আসতে চরম অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষকে। রাস্তা না থাকায় স্কুলে আসতে পারছেন না ছাত্রছাত্রীরা। বর্ষাকাল তো বটেই শীত কিংবা গ্রীষ্মকালেও বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে কোনোরকমে স্কুলে যাতায়াত করতে হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের। আর যা ঘিরেই চরম ক্ষোভ পরিলক্ষিত হলো মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের মহিশাস্থ্লী গ্রামে। রাস্তা না থাকায় ক্যানেলের পাস দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে যখন তখন দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হচ্ছে ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ মানুষকে।
অবিলম্বে ক্যানেলের ধারে গার্ডওয়াল দিয়ে রাস্তা করার দাবিতে সরব হয়েছেন গ্রামবাসী থেকে শুরু করে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বারবার গ্রাম পঞ্চায়েত মেম্বার কিংবা স্থানীয় নেতৃবৃন্দ আশ্বাস দিলেও এখনও পর্যন্ত রাস্তা তৈরি করা হয়নি। ফলে রাস্তা না থাকায় একদিকে যেমন ছাত্রছাত্রীদের স্কুলে পাঠাতে অনীহা প্রকাশ করছেন অভিভাবকরা, তেমনি যে কোনো মুহূর্তে অঘটন ঘটে যাওয়ার আশঙ্কায় স্কুলে যেতে চাইছেন না ছাত্রছাত্রীরাও।