Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
পাকিস্তানের পুলিশ স্টেশনে বিস্ফোরণ, নিহত ১৩,

পাকিস্তানের পুলিশ স্টেশনে বিস্ফোরণ, নিহত ১৩, জখম প্রায় ৫০

পাকিস্তানের পুলিশ স্টেশনে বিস্ফোরণ, নিহত ১৩, জখম প্রায় ৫০

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

পাকিস্তানের পুলিশ স্টেশনে বিস্ফোরণ, নিহত ১৩, জখম প্রায় ৫০ ,পাকিস্তানে কি ফের পুলিশদের নিশানা করে হামলা? গতকালের বিস্ফোরণের পরই সেই প্রশ্নটা উঠে আসছে। সোমবার সন্ধেবেলা পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমে সন্ত্রাসাবাদ বিরোধী অভিযানের অস্ত্রশস্ত্রের ঘাঁটিতে পরপর দুটি বিস্ফোরণ হয়। এই হামলায় মৃত্যু হয়েছে অন্ততপক্ষে ১৩ জনের। আর জখম হয়েছেন ৫০ জন। তবে এই বিস্ফোরণে এখনও পর্যন্ত কোনও সন্ত্রাসবাদী যোগ খুঁজে পায়নি পুলিশ l

 

 

 

 

প্রদেশের পুলিশের প্রধান আখতার হায়াত জানিয়েছে, খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশের সোয়াট জেলার কাওয়াল শহরে সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে সন্ত্রাসবাদীরা। এই হামলায় পুলিশের সন্ত্রাস দমন শাখার কর্মী সহ অন্ততপক্ষে ১৩ জন নিহত হয়েছেন। আহত প্রায় ৫০। বিস্ফোরণের সময় ওই এলাকা দিয়ে যাচ্ছিলেন এক মহিলা ও তাঁর সন্তান। বিস্ফোরণে তাদের মত্যু হয়েছে বলেই খবর। মূলত সন্ত্রাসবাদ বিরোধী অভিযানের জন্যই কাওয়াল শহরে ওই ঘাঁটি করা হয়েছিল।

 

 

 

 

 

তবে এই বিস্ফোরণের কারণ জানতে তদন্ত জারি রয়েছে বলেও জানানো হয়েছে। যদিও পাকিস্তানের স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই হামলার পিছনে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (TTP) গোষ্ঠীর হাত থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। হামলার পরই আসল কারণ খুঁজতে তল্লাশি শুরু করেছে পাকিস্তানের পুলিশ ও সেনা। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, এই বছর ফেব্রুয়ারিতেই করাচি পুলিশের সদর দফতরে হামলা চালিয়েছিল টিটিপি। ওই হামলায় নিহত হয়েছিলেন অন্ততপক্ষে ৮ জন। আর খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশের সক্রিয় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান গোষ্ঠীকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনা ও পুলিশ। ফলে এর প্রতিশোধ হিসেবে পুলিশি ঘাঁটিতে তাদের হামলার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

 

 

 

 

আরও পড়ুন –  ‘মমতার সরকার মেয়েদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ’, কালিয়াচকের ঘটনায় পুলিশ সুপারের রিপোর্ট তলব…

 

 

 

পুলিশের তরফে বিবৃতি প্রকাশ করে বলা হয়েছে, ইলেক্ট্রিক শর্ট সার্কিট থেকেই ওই ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ হয় এবং আগুন ধরে যায়। এখনও পর্যন্ত সন্ত্রাসবাদী হামলার কোনও প্রমাণ মেলেনি বলে দাবি তাঁদের। সন্ত্রাসবাদ বিরোধী শাখার আঞ্চলিক প্রধান সোহেল খালিদ সাংবাদিকদের বলেন, বিস্ফোরণগুলি আত্মঘাতী হামলা বা অন্য কোনও সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড বলে মনে হচ্ছে না। তিনি বলেন, “এখানে একটি স্টোরে আমাদের প্রচুর পরিমাণ অস্ত্র মজুত ছিল। এখনও পর্যন্ত আমরা বিশ্বাস করি যে কিছু অসাবধানতার কারণে এতে কিছু বিস্ফোরণ ঘটেছে।”

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top