ইডির তলবে বৃহস্পতিবার তিনি সিজিও কমপ্লেক্সে গিয়েছিলেন সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রায় এক ঘণ্টা সেখানে থাকার পর বেরিয়ে আসেন। ইডির বার বার তলব প্রসঙ্গে যখন তাঁকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা, সেই প্রেক্ষিতেই মহুয়ার প্রসঙ্গও আসে। তখন অভিষেক বলেন, ‘মহুয়া নিজের লড়াই নিজেই লড়তে পারেন।’
এর পরই তিনি অভিযোগ তোলেন, বিজেপির এমন অনেক সাংসদ রয়েছেন, যাঁদের বিরুদ্ধে স্বাধিকারভঙ্গের প্রস্তাব আনা হয়েছে, কিন্তু সে সবের এখনও কোনও শুনানিই হয়নি। এ কথা বলতে গিয়ে বিজেপি সাংসদ রমেশ বিধুরীর প্রসঙ্গও টেনে এনেছেন অভিষেক।
আরও পড়ুনঃ বৃহস্পতিবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ
তাঁর কথায়, ‘নতুন সংসদ ভবনে যখন অধিবেশন ডাকা হয়েছিল তখন বিজেপি সাংসদ রমেশ বিধুরী যে আপত্তিকর ভাষা ব্যবহার করেছেন, তাতে সংসদের গৌরব নষ্ট হয়েছে।’ বিজেপির এমন অনেক সাংসদের বিরুদ্ধে তো স্বাধিকার ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হয় না বলেও প্রশ্ন তোলেন অভিষেক।
তাঁর কথায়, ‘যদি কেউ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে চায়, সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে, আদানিদের নিয়ে প্রশ্ন তোলে, তাঁদের কী ভাবে সাংসদ পদ থেকে সরানোর চেষ্টা করা হয়।’ তাঁর কাছে যে এথিক্স কমিটির ‘ডিসেন্ট নোট’ এসেছে, সেখানে ওই কমিটির চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, যদি কোনও কিছু ঘটে থাকে, তা হলে তদন্ত করুন। যদি কিছু না-ই থাকে, বিষয়টি তদন্তাধীন হওয়া সত্ত্বেও কেন বহিষ্কারের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হল? এর পরই অভিষেক বলেন, ‘মহুয়া নিজের লড়াই নিজেই লড়তে পারেন।’
তাঁর কথায়, ‘নতুন সংসদ ভবনে যখন অধিবেশন ডাকা হয়েছিল তখন বিজেপি সাংসদ রমেশ বিধুরী যে আপত্তিকর ভাষা ব্যবহার করেছেন, তাতে সংসদের গৌরব নষ্ট হয়েছে।’ বিজেপির এমন অনেক সাংসদের বিরুদ্ধে তো স্বাধিকার ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হয় না বলেও প্রশ্ন তোলেন অভিষেক।
তাঁর কাছে যে এথিক্স কমিটির ‘ডিসেন্ট নোট’ এসেছে, সেখানে ওই কমিটির চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, যদি কোনও কিছু ঘটে থাকে, তা হলে তদন্ত করুন। যদি কিছু না-ই থাকে, বিষয়টি তদন্তাধীন হওয়া সত্ত্বেও কেন বহিষ্কারের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হল? এর পরই অভিষেক বলেন, ‘মহুয়া নিজের লড়াই নিজেই লড়তে পারেন।’