কৃষ্ণনগর পুরসভার বিরোধী দলের পাঁচজন কাউন্সিলারের তৃণমূলে যোগ। ছরের প্রথম দিনে তৃণমূলে যোগদান। নদীয়ার কৃষ্ণনগর পুরসভার বিরোধী দলের পাঁচজন কাউন্সিলর তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিলেন। তারা হলেন দেবানন্দ শর্মা,মনিকা কর অয়ন দত্ত,অসীম বিশ্বাস ও সুমিত ঘোষ। প্রথম তিনজন একটা সময় তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলর ছিলেন। বাকি দুজন ও তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেই চলতেন। কৃষ্ণনগর পোস্ট অফিস মোড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা দিবসে ওই পাঁচজনের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দিতে অনেক দিন পরে কৃষ্ণনগর শহরে পা দিলেন কৃষ্ণনগরের বিধায়ক মুকুল রায়।
ছিলেন মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস সহ অনেকেই। গত পুরসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর শহরে ২৫ টি আসনের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছিল ১৬ টি আসন আর বাকি ৯টি আসনের মধ্যে নির্দল ও কংগ্রেস পেয়েছিল চারটি করে আসন এবং বিজেপি পেয়েছিল একটি আসন। তৃণমূল কংগ্রেসের নির্বাচনের টিকিট না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে কেউ কেউ কংগ্রেসে আবার কেউ নির্দলের হয়ে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
তাদের মধ্যে নির্দল ও কংগ্রেসের চারজন করে মোট আটজন গত পৌরসভা নির্বাচনে জিতে যান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের মধ্যে পাঁচজন রবিবার তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিলেন। ফলে তৃণমূল কংগ্রেসের আসন সংখ্যা বেড়ে হল একুশ। এদিন কৃষ্ণনগর পোস্ট অফিস মোড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে দলের প্রতিষ্ঠা দিবস পালনে ভিড করেছিলেন হাজার হাজার তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা। সেইসব কর্মী সমর্থকদের সামনে পাঁচ জন কাউন্সিলর এর তৃণমূল কংগ্রেসের যোগদান তাদেরকে অনেকটাই উৎসাহিত করেছে।
উল্লেখ্য, ছরের প্রথম দিনে তৃণমূলে যোগদান। নদীয়ার কৃষ্ণনগর পুরসভার বিরোধী দলের পাঁচজন কাউন্সিলর তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিলেন। তারা হলেন দেবানন্দ শর্মা,মনিকা কর অয়ন দত্ত,অসীম বিশ্বাস ও সুমিত ঘোষ। প্রথম তিনজন একটা সময় তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলর ছিলেন। বাকি দুজন ও তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেই চলতেন। কৃষ্ণনগর পোস্ট অফিস মোড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা দিবসে ওই পাঁচজনের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দিতে অনেক দিন পরে কৃষ্ণনগর শহরে পা দিলেন কৃষ্ণনগরের বিধায়ক মুকুল রায়।
ছিলেন মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস সহ অনেকেই। গত পুরসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর শহরে ২৫ টি আসনের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছিল ১৬ টি আসন আর বাকি ৯টি আসনের মধ্যে নির্দল ও কংগ্রেস পেয়েছিল চারটি করে আসন এবং বিজেপি পেয়েছিল একটি আসন। তৃণমূল কংগ্রেসের নির্বাচনের টিকিট না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে কেউ কেউ কংগ্রেসে আবার কেউ নির্দলের হয়ে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিলেন।