
মালদা মানিকচক ব্লকের টিনের নৌকা কারিগররা দিন-রাত কাজ করার পরও চাহিদা মতো জোগান দেওয়া দুস্কর হয়ে পরেছে তাদের পক্ষে।গঙ্গানদী ফুলহার নদীর জল বেড়ে বন্যা (Flood) দেখা দিয়েছে।মানিকচকের জোতপাটা,রবিদাস পাড়া,গদাইচড়,নারায়ণপুর এলাকার মানুষ জলবন্দি।
চারিদিকে বন্যার (Flood) ফলে তাদের চলাচলের জন্য টিনের নৌকা একমাএ সম্বল।ব্যাপক চাহিদা মেটাতে তাদের ব্যস্ততা বলে জানিয়েছেন নৌকা কারিগররা।
প্রতিদিন প্রায় ৫০-৬০টি নৌকা এখানে তৈরি ও বিক্রি হয়।সারাবছর কাঠের মিস্ত্রির কাজ করলেও বন্যার (Flood) সময় টিনের নৌকা তৈরি করেন তারা।এতে বারতি কিছু আয় হয়।এবার বন্যার জলে রাস্তাঘাট সহ বাড়িঘরে জল ঢুকেছে।নৌকা কেনার মতো সাধ্য নেই।
আর ও পড়ুন না পালালে মেরে ফেলত, শীঘ্রই আফগানিস্তানে ফিরব : আশরফ ঘানি (Ashraf Ghani)
আবার বড় নৌকায় করে সব জায়গায় যাওয়াও যায় না।তাই চলাফেরার জন্য টিনের নৌকা একমাএ সম্বল।জল বন্দি অধিকাংশ মানুষ টিনের নৌকা করে যাতায়াত করেন।তা জিনিসপএ আনা-নেওয়ার জন্য ছোট টিনের নৌকা ছাড়া বিকল্প নেই।যাদের নৌকা কেনার সাধ্য নেই,তারা জলে মধ্যে ভিজে চলাফেরা করেন।
আর ও পড়ুন পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবিতে এবার কি আসতে চলেছেন শাহরুখ (Shah Rukh) কন্যা সুহানা (Suhana) খান?
নৌকা কারিগর কার্তিক কর্মকার বলেন,এই বন্যার সময় টিনের নৌকার চাহিদা বেশি।আমরা বিভিন্ন কাঠের কাজের পাশাপাশি এই সময়টা নৌকার কাজ করি।একটি নৌকা তৈরি করতে আনুমানিক ২৫০০-৩০০০ টাকা খরচ হয়।এই নৌকা করে হালকা জিনিস পএ নিয়ে যাতায়াত করা যায়।
উল্লেখ্য, বর্ষার মরসুমে বন্যার দাপট এই এলাকায় প্রায় প্রতিবছরই দেখা যায়। বন্যার কারণে এই সময়ে প্রতিদিন প্রায় ৫০-৬০টি নৌকা এখানে তৈরি ও বিক্রি হয়।সারাবছর কাঠের মিস্ত্রির কাজ করলেও বন্যার (Flood) সময় টিনের নৌকা তৈরি করেন তারা।এতে বারতি কিছু আয় হয়।এবার বন্যার জলে রাস্তাঘাট সহ বাড়িঘরে জল ঢুকেছে।নৌকা কেনার মতো সাধ্য নেই।