যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে বলে সুত্রের খবর। এমথ অবস্থায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কি ফের ফিরতে চলেছে অনলাইন ক্লাস? আর সেই কারণেই অনলাইনে ক্লাস করানোর সুপারিশ করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে।
আরও পড়ুন: কীভাবে চিনবেন ডেঙ্গিবাহিত মশা? আসুন জেনে নিন
জানা গিয়েছে, ডেঙ্গি পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার সুপারিশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে। সেই প্রস্তাব এদিন রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক চলাকালীন পেশও করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। উপাচার্যের এই প্রস্তাবে সম্মতি জানান রাজ্যপালের। আজ, মঙ্গলবারই এই বিষয় নিয়ে এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের বৈঠকে আলোচনা করতে পারেন উপাচার্য। আরও বেশি ছাত্র-ছাত্রী যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত না হয়, তার জন্য ‘ব্লেন্ডেড মোড’ অর্থাৎ, অনলাইন ও অফলাইন উভয় উপায়ে ক্লাস করাতে চান কর্তৃপক্ষ। এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের বৈঠকে আলোচনা করতে পারেন উপাচার্য। আরও বেশি ছাত্র-ছাত্রী যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত না হয়, তার জন্য ‘ব্লেন্ডেড মোড’ অর্থাৎ, অনলাইন ও অফলাইন উভয় উপায়ে ক্লাস করাতে চান কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটির রিপোর্ট চেয়েছেন খোদ রাজ্যপাল। সূত্রের খবর, বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্য তদন্ত কমিটির রিপোর্ট তুলে দিয়েছেন রাজ্যপালের হাতে। রাজ্যপালকে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য বলেছেন, ‘‘তদন্ত কমিটির রিপোর্টের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। অনেকেই বলছেন এটি আইনসঙ্গত নয়। র্যাগিং বিরোধী কমিটি ও র্যাগিং বিরোধী স্কোয়াড ছাড়াই এই তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছে। তাই এই কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।” সেই সময় অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্যকে আশ্বস্ত করে রাজ্যপাল বলেন, ‘‘আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যা ভাল মনে করবেন, তাই করুন। কোনও সমস্যা হলে আমাকে ফোন করবেন। যাদবপুরের জন্য আমি আছি।” যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটির রিপোর্ট চেয়েছেন খোদ রাজ্যপাল। সূত্রের খবর, বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্য তদন্ত কমিটির রিপোর্ট তুলে দিয়েছেন রাজ্যপালের হাতে। রাজ্যপালকে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য বলেছেন, ‘‘তদন্ত কমিটির রিপোর্টের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। অনেকেই বলছেন এটি আইনসঙ্গত নয়। র্যাগিং বিরোধী কমিটি ও র্যাগিং বিরোধী স্কোয়াড ছাড়াই এই তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছে। তাই এই কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।” সেই সময় অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্যকে আশ্বস্ত করে রাজ্যপাল বলেন, ‘‘আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যা ভাল মনে করবেন, তাই করুন। কোনও সমস্যা হলে আমাকে ফোন করবেন। যাদবপুরের জন্য আমি আছি।”