Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
প্রায় পাঁচ ঘণ্টা পর সিবিআই অফিস থেকে বের হন গৌতম পাল

প্রায় পাঁচ ঘণ্টা পর সিবিআই অফিস থেকে বের হন গৌতম পাল

প্রায় পাঁচ ঘণ্টা পর সিবিআই অফিস থেকে বের হন গৌতম পাল

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
আপাতত নিয়োগ মামলায় গ্রেফতার করতে পারবেন না গৌতম পালকে, সুপ্রিম কোর্ট

আদালতের আদেশে বুধবার সন্ধ্যে ৬ টার একটু আগে, প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় সিবিআই দফতর নিজাম প্যালেসে হাজিরা দিয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল। প্রায় পাঁচ ঘণ্টা পর রাত ১১টা নাগাদ নিজাম প্যালেস থেকে বেরোলেন গৌতম পাল। সূত্রের খবর, পর্ষদের ডেপুটি সেক্রেটারি পার্থ কর্মকারকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন সিবিআই আধিকারিকরা।

আরও পড়ুন: পুজোতেও বৃষ্টির চোখ রাঙানি? কি বলছে হাওয়া অফিস

চতুর্থীর সন্ধেয় ৬টার মধ্যে গৌতম পালকে সিবিআইয়ের সামনে হাজিরা দিতে বলা হয়েছিল। বিকেল ৫টা ১০ মিনিটে গম্ভীর মুখে পর্ষদের অফিস থেকে বেরোন তিনি। সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তিনি এড়িয়ে যান। গৌতমবাবু ৫টা ৫৩ মিনিট নাগাদ পৌঁছে যান নিজাম প্যালেসে।

 

সিবিআই অফিসে ঢোকার সময়েও তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গে তিনি সহযোগিতা করবেন কি না, বা তাঁর আমলে কোনওকিছু গৌতম পালের নজরে এসেছে কি না, কিন্তু গৌতমবাবু কোনও প্রশ্নেরই উত্তর দেননি।

 

সিবিআই অফিস থেকে বেরিয়ে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বললেন, “কলকাতা হাইকোর্ট আমাকে সিবিআই অফিসে আসতে বলেছিল, আমি এসেছি। যা জানতে চাওয়া হয়েছিল সেগুলো জানিয়েছি। এর বেশি আমার আর কিছু বলার নেই।” সিবিআই অফিস থেকে বেরিয়ে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বললেন, “কলকাতা হাইকোর্ট আমাকে সিবিআই অফিসে আসতে বলেছিল, আমি এসেছি। যা জানতে চাওয়া হয়েছিল সেগুলো জানিয়েছি। এর বেশি আমার আর কিছু বলার নেই।”

 

বুধবার আদালতে মুখবন্ধ খামে ওএমআর শিট নষ্ট সংক্রান্ত মামলার একটি রিপোর্ট জমা দেয় সিবিআই। সেই রিপোর্ট পড়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “আমি বুঝতে পারছি না পর্ষদ কেন বারবার তদন্তে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের বিরুদ্ধে আদালত তো কোনও নির্দেশ দেয়নি। তার পরেও তদন্ত প্রক্রিয়া বন্ধ করতে চেয়ে তারা বারবার সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছে। যদিও রাজ্য সরকার এব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ করছে না।” পরে মামলাটির শুনানি শুরু হলে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল ও ডেপুটি সেক্রেটারি পার্থ কর্মকারকে অবিলম্বে সিবিআইয়ের জেরা করা উচিত। তারপরেই গৌতমবাবুকে সিবিআইয়ের সামনে হাজিরা দিতে বলা হয়। ডেপুটি সেক্রেটারি পার্থ কর্মকারকে অবিলম্বে সিবিআইয়ের জেরা করা উচিত। তারপরেই গৌতমবাবুকে সিবিআইয়ের সামনে হাজিরা দিতে বলা হয়।

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top