দিল্লির বাংলা মাধ্যম স্কুলে হাজির রাজ্যপাল। দিল্লির বাংলা মাধ্যম স্কুলে হাজির রাজ্যের রাজ্যপাল
সিভি আনন্দ বোস। এদিন দারুন মুহূর্ত কাটান রাজ্যপাল ওই স্কুলে।সেখানে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পরীক্ষা পে চর্চা অনুষ্ঠান শুনেন বাংলার রাজ্যপাল।শুধু তাই নয়,পড়ুয়াদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।গ্রুপ ছবিও তুলেন।
প্রসঙ্গত,একদিন আগেই হাতেখড়ি পর্ব শেষ হয়েছে রাজ্যপালের।
এর পরের দিনই রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস গেলেন দিল্লির রাইসিনার একটি বাংলা স্কুলে। কর্মসূচিতে ছিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানও। সেই পরামর্শ শোনেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল আনন্দ।বৃহস্পতিবার রাজ্যপালের হাতেখড়ির পরেই দিল্লি যাওয়া নিয়ে জল্পনা শুরু হয়। অনেকে বলেছিলেন, এই সফর ছিল পূর্বনির্ধারিত। অনেকের মতে, মুখ্যমন্ত্রী মমতার উপস্থিতিতে রাজ্যপালের এই ‘হাতেখড়ি’ অনুষ্ঠান ভাল চোখে দেখেনি বিজেপি। সে কারণেই ডেকে পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রাজভবনে এই অনুষ্ঠানে বিজেপির তরফে কোনও নেতা, বিধায়ক, সাংসদই যোগ দেননি।
ভিন্ রাজ্যের প্রাক্তন রাজ্যপাল হিসাবে ছিলেন তথাগত রায়।রাজ্যের বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারীও ওই অনুষ্ঠানে যাননি। নিজের না যাওয়ার কারণও তিনি সমাজমাধ্যমে ব্যাখ্যা করেছেন। তাঁর অভিযোগ, রাজ্যপালের ‘ভালমানুষি’কে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করতে চাইছে রাজ্য সরকার। নবান্নের ‘দূত’ হিসাবে ‘কাজ’ করছেন রাজ্যপালের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি নন্দিনী চক্রবর্তী।
আরও পড়ুন – জনতার শাসন!বাইক চুরি করে পালানোর সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে গণধোলাই
তার পরেই অন্য একটি অনুষ্ঠানে শুভেন্দু রাজ্যপালের দিল্লি যাওয়ার কথা জানান। ইঙ্গিতপূর্ণ ভাবেই জানান, দিল্লিতে বিশিষ্ট মানুষজনের সঙ্গে দেখা হবে রাজ্যপালের। শুভেন্দুর এই ইঙ্গিত মানতে চাননি তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি টুইটারে জানান, রাজ্যপালের এই দিল্লি সফর পূর্বনির্ধারিতই ছিল। এর পরেই দিল্লিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচিতে যোগ দিলেন রাজ্যপাল। অনেকে মনে করছেন, এ ভাবে আসলে বিজেপির ক্ষোভ দমনেরই চেষ্টা করলেন বোস।
উল্লেখ্য, দিল্লির বাংলা মাধ্যম স্কুলে হাজির রাজ্যপাল। দিল্লির বাংলা মাধ্যম স্কুলে হাজির রাজ্যের রাজ্যপাল
সিভি আনন্দ বোস। এদিন দারুন মুহূর্ত কাটান রাজ্যপাল ওই স্কুলে।সেখানে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পরীক্ষা পে চর্চা অনুষ্ঠান শুনেন বাংলার রাজ্যপাল।শুধু তাই নয়,পড়ুয়াদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।গ্রুপ ছবিও তুলেন।
প্রসঙ্গত,একদিন আগেই হাতেখড়ি পর্ব শেষ হয়েছে রাজ্যপালের।