রাত পোহালেই মহালয়া। ঢাকে কাঠি পরে যাবে। আর এক সপ্তাহ পরে দুর্গা পুজো। আর এই উৎসবের আমাজে রাজ্য জুড়ে বাড়ছে ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত। ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে শহর ও শহরতলিতে। নবান্ন থেকে ইতিমধ্যেই এই ডেঙ্গি সংক্রমণ কমাতে নিয়েছে বিভিন্ন পদক্ষেপ। তবে যদি একই সঙ্গে একটি পরিবারের সবাই অসুস্থ হয়ে পড়েন, তাহলে কে কার দেখভাল করবেন? তার ওপর সেটি যদি হয় ডেঙ্গু জ্বর! আর এমন অনাকাঙ্ক্ষিত এক সংকটময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যদি যেতেই হয় কোনো পরিবারকে, সে ক্ষেত্রে নিজেরাই নিজেদের খেয়াল রাখা ছাড়া উপায় নেই। বয়সে তরুণ ও মধ্যবয়সীদের ঝুঁকি অন্যদের চেয়ে খানিকটা কম।
আরও পড়ুনঃ ভারত-পাক ম্যাচের আগেই অরিজিত ধামাকা
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কয়েক দিন পেরোনোর পর তারা অন্যের কিছুটা খেয়াল রাখার মতো শারীরিক সক্ষমতা ফিরে পান।তা ছাড়া যিনি এবারই প্রথম ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন, তার অসুস্থতার মাত্রা কিছুটা কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তিনিও প্রাথমিক ধাক্কাটা সামলে অন্যদের দেখভাল করতে পারেন।যার জ্বর সেরে যাওয়ার পর দুই দিন পেরিয়ে গিয়েছে এবং কোনো জটিলতা হয়নি, তিনিও অন্যদের খানিকটা যত্ন নিতে পারবেন। তবে এমন পরিস্থিতিতে পরিবারের প্রত্যেকেরই নিজের প্রতি যত্নশীল হতে হবে, যাতে অন্য কারও ওপর চাপ সৃষ্টি না হয়। আর দায়িত্বগুলো ভাগ করে নিতে হবে।যারাই অন্যদের দেখভালের দায়িত্ব নেবেন, তাদের অতটা শারীরিক সক্ষমতা তৈরি হয়েছে কি না, সেই বিষয়েও চিকিত্সকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া উচিত। তবে এমন পরিস্থিতিতে পরিবারের প্রত্যেকেরই নিজের প্রতি যত্নশীল হতে হবে, যাতে অন্য কারও ওপর চাপ সৃষ্টি না হয়। আর দায়িত্বগুলো ভাগ করে নিতে হবে।যারাই অন্যদের দেখভালের দায়িত্ব নেবেন, তাদের অতটা শারীরিক সক্ষমতা তৈরি হয়েছে কি না, সেই বিষয়েও চিকিত্সকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া উচিত।
আরো কিছু বিষয়-
এমন খাবার রাঁধুন, যা প্রস্তুত করা সহজ এবং যা সবাই খেতে পারবে।ডেঙ্গু জ্বরে যাদের শারীরিক অবস্থা ঝুঁকিপূর্ণ, তাদের চিকিত্সা হাসপাতালেই করা উচিত। হাসপাতাল থেকে ফেরার পরও বাড়িতে তাদের দেখভাল করার প্রয়োজন পড়ে।কয়েকটা দিনের জন্য নিকটাত্মীয় কিংবা কাছের কোনো বন্ধুকে আপনাদের কাছে এসে থাকার অনুরোধ করতে পারেন। বিপদেই তো বন্ধুর পরিচয়। আত্মীয়েরও বটে। বাজার-সদাইয় বা আরো অন্যান্য জরুরি বিষয়ের জন্যও কারো সাহায্য নিন।