Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
বেআইনি নির্মাণ সংক্রান্ত মামলায় পুরসভাকে ‘পরামর্শ’ বিচারপতির

যোগীর বুলডোজ়ার ভাড়া করুন! বেআইনি নির্মাণ সংক্রান্ত মামলায় পুরসভাকে ‘পরামর্শ’ বিচারপতির

যোগীর বুলডোজ়ার ভাড়া করুন! বেআইনি নির্মাণ সংক্রান্ত মামলায় পুরসভাকে ‘পরামর্শ’ বিচারপতির

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

যোগীর বুলডোজ়ার ভাড়া করুন! বেআইনি নির্মাণ সংক্রান্ত মামলায় পুরসভাকে ‘পরামর্শ’ বিচারপতির , কোনও গুন্ডামি বরদাস্ত করা হবে না। গুন্ডাদের কী ভাবে শায়েস্তা করতে হয় জানা রয়েছে। বেআইনি নির্মাণ সংক্রান্ত একটি মামলায় কলকাতা পুরসভার আইনজীবীর উদ্দেশে শুক্রবার এমনই মন্তব্য করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর মন্তব্য, ‘‘দরকার পড়লে যোগী আদিত্যনাথের থেকে কিছু বুলডোজ়ার ভাড়া করুন।’’ পাশাপাশি, কলকাতা পুলিশ এবং পুরসভার প্রশংসা করেছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। বেআইনি নির্মাণ সংক্রান্ত মামলায় মানিকতলা থানাকে যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

 

 

 

 

 

 

 

 

২০২১ সালে আবার নতুন মামলা দায়ের হয় হাই কোর্টে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে মামলাটি শুনানির জন্য ওঠে। ওই বছর ২৬ জুন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় একাংশ নয়, গোটা ভবনটি ভাঙার নির্দেশ দেয়। আদালতের নির্দেশ নিয়ে প্রতারণা করায় ওই প্রতিবেশীকে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানাও করেন। এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় ওই পরিবারটি। বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ জরিমানার অঙ্ক কমিয়ে সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ বহাল রাখে।

প্রতিবেশী ওই পরিবার এবং মানিকতলা থানা এত দিনেও আদালতের নির্দেশ কার্যকর না করায় আদালত অবমাননার মামলা করেন মামলকারী। এর আগে প্রতিবেশী পরিবারের তিন সদস্যের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের হয়। শুক্রবার মানিকতলা থানাকেও মামলায় যুক্ত করে আদালত অবমাননার মামলা করতে নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

 

 

 

 

 

 

২০২১ সালে মানিকতলা মেনরোডের বাসিন্দা রানু পাল কলকাতা হাই কোর্টে মামলা করেন। তাঁর বক্তব্য, পৈতৃক বাড়ি দখল করে বেআইনি নির্মাণ করেছেন এক প্রতিবেশী। ওই প্রতিবেশী কলকাতা পুরসভায় বাড়ি মেরামতের আবেদন করে পাশের ভবনে যাতায়াতের জন্য বেআইনি ভাবে পথ নির্মাণ করেন। পুরসভায় অভিযোগ জানিয়েও কাজ হয়নি।

মামলকারীর আইনজীবী কমলেশ ভট্টাচার্য জানান, ২০১৮ সালে প্রথমে মামলা দায়ের হয় হাই কোর্টে। তখন বিচারপতি দেবাংশু বসাক নির্মাণটি ভাঙার নির্দেশ দেয়। সেই সময় আংশিক ভাবে বেআইনি নির্মাণ ভেঙে দেয় পুরসভা। তখনকার মতো মামলাটিরও নিষ্পত্তি হয়ে যায়। কিন্তু ছ’মাস পরে আবার নতুন করে নির্মাণ শুরু করে ওই প্রতিবেশী পরিবারটি। এ নিয়ে মানিকতলা থানায় বার বার অভিযোগ জানিয়েও কাজ হয়নি। পুলিশ এফআইআর দায়ের করেনি বলে অভিযোগ। তাঁর মক্কেলকে হেনস্থা করা হয় বলেও অভিযোগ আইনজীবীর।

 

 

 

 

আরও পড়ুন – দিল্লিতে গরু পাচার মামলার বিচারপ্রক্রিয়া? আদালতে আবেদন ইডির

 

 

 

 

 

শুক্রবার বেআইনি নির্মাণ সংক্রান্ত এই মামলার শুনানিতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় কলকাতা পুলিশের গুন্ডাদমন শাখার প্রশংসা করেন। তাঁর মন্তব্য, ‘‘কলকাতা পুলিশের গুন্ডাদমন শাখার আধিকারিকেরা জানেন, কী ভাবে গুন্ডাদের শায়েস্তা করতে হয়।’’ তিনি এও বলেন, ‘‘পুলিশ আর পুরসভা নিয়ে আমি কিছু বলব না। আমি জানি তাদের কী বাহ্যিক চাপের মুখে কাজ করতে হয়।’’ আগামী শুক্রবার এই মামলার পরবর্তী শুনানি।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top