ইডেনে কালীপুজোর দিন পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ নিয়ে আপত্তি জানাল পুলিশ,

ইডেনে কালীপুজোর দিন পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ নিয়ে আপত্তি জানাল পুলিশ,

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ইডেনে কালীপুজোর দিন পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ নিয়ে আপত্তি জানাল পুলিশ, বিশ্বকাপের সূচিতে আরও পরিবর্তন হতে পারে। কালীপুজোর দিন ইডেনে বিশ্বকাপের ম্যাচ রয়েছে। সেই ম্যাচ আয়োজনে নিরাপত্তার সমস্যা হতে পারে বলে কলকাতা পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে। যদিও সিএবি প্রধান স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় বললেন, এখনও পুলিশের থেকে সরকারি ভাবে তাঁদের কিছু জানানো হয়নি।

 

 

 

 

 

বিশ্বকাপ শুরু হতে বাকি ঠিক দুই মাস। তার আগে শনিবার ইডেন গার্ডেন্স পরিদর্শন করে গেল আইসিসি-র প্রতিনিধিদল। কলকাতার এই ক্রিকেট স্টেডিয়াম দেখে খুশি আইসিসি-র কর্তারা। কিছু কিছু বিষয় নিয়ে এখনও সমস্যা রয়েছে। তবে সিএবি সভাপতি স্নেহাশিসের আশ্বাস, নির্দিষ্ট সময়ের আগেই তাঁরা সব কাজ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন। স্নেহাশিস জানিয়েছেন, ইডেনে নতুন স্কোরবোর্ড বসছে। ঢেলে সাজানো হচ্ছে শৌচাগার এবং কর্পোরেট বক্স।

 

 

 

 

ইতিমধ্যেই বিশ্বকাপের কিছু ম্যাচের দিন পরিবর্তন হওয়ার কথা রয়েছে। ১৫ অক্টোবর ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ রয়েছে। কিন্তু সেই দিন নবরাত্রি উৎসবও রয়েছে। গুজরাতে সেই উৎসব বড় করে পালন করা হয়। সেই কারণে আমদাবাদে ১৫ অক্টোবরের বদলে ম্যাচটি ১৪ অক্টোবর হতে পারে। কিন্তু প্রকাশিত সূচি অনুযায়ী পাকিস্তানের ১২ অক্টোবর হায়দরাবাদে একটি ম্যাচ রয়েছে। ফলে এক দিন পরেই ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলতে রাজি নয় পাকিস্তান। সেই কারণে ১২ অক্টোবরের ম্যাচটি হতে পারে ১০ অক্টোবর। একটি ম্যাচের দিন পরিবর্তন করতে গিয়ে অন্য ম্যাচের দিকেও নজর রাখতে হচ্ছে। কালীপুজোর কারণে ইডেনে ম্যাচের দিন তাই পরিবর্তন হবে কি না সেই দিকে নজর থাকবে ক্রিকেটপ্রেমীদের।

 

 

আরও পড়ুন – আমরা সবাই দায়ী…’, বেহালার খুদে সৌরনীলের মৃত্যুতে উল্লেখযোগ্য পোস্ট করেছেন তৃণমূলের মুখপাত্র…

 

 

পাকিস্তান বনাম ইংল্যান্ড ম্যাচ রয়েছে ১২ নভেম্বর। সে দিন কালীপুজো। ফলে সেই দিন ইডেনে ম্যাচ থাকায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারবে না বলে জানিয়েছে কলকাতা পুলিশ। সংবাদ সংস্থা পিটিআই এই খবর জানিয়েছে। যদিও আনন্দবাজার অনলাইনকে স্নেহাশিস বললেন, “পুলিশের তরফ থেকে সরকারি ভাবে আমরা এখনও কোনও কিছু পাইনি। যদি পুলিশের তরফে কোনও কিছু আমাদের জানানো হয়, তাহলেই আমরা আইসিসি-কে বলব। নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের। সেটা নিয়ে আমরা কিছু বলতে পারব না।”

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top