Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
ঝাড়গ্রামের পুলিশ সুপারের কাছে রিপোর্ট চাইল নবান্ন

শালবনির ঘটনায় ডিজি-মুখ্যসচিবের সঙ্গে কথা মমতার, ঝাড়গ্রামের পুলিশ সুপারের কাছে রিপোর্ট চাইল নবান্ন

শালবনির ঘটনায় ডিজি-মুখ্যসচিবের সঙ্গে কথা মমতার, ঝাড়গ্রামের পুলিশ সুপারের কাছে রিপোর্ট চাইল নবান্ন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

শালবনির ঘটনায় ডিজি-মুখ্যসচিবের সঙ্গে কথা মমতার, ঝাড়গ্রামের পুলিশ সুপারের কাছে রিপোর্ট চাইল নবান্ন, শুক্রবারের সন্ধ্যাতে শালবনিতে আচমকা অভিষেকের (TMC Leader Abhisekh Banerjee) কনভয়ের উপর আছড়ে পড়ে কুড়মি রোষ (Kurmi Protest)। হামলা হয় কনভয় থাকা একাধিক গাড়িতে। তৃণমূলের কর্মীদের উপর হামলার পাশাপাশি পুলিশকে লক্ষ্য করে ঢিল ছোড়ার অভিযোগ উঠেছে। ভেঙে গিয়েছে কনভয়ে থাকা মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদার গাড়ি। এদিকে এ ঘটনার পর থেকেই বারবার প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে এলাকার পুলিশি নিরাপত্তা নিয়ে। তবে কি আগে থেকে পুলিশের কাছে কোনও তথ্যই ছিল না? উঠছে সেই প্রশ্নও। সূত্রের খবর, ঘটনা নিয়ে ইতিমধ্যেই ডিজি ও রাজ্যের মুখ্যসচিবের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি ঝাড়গ্রামের পুলিশ সুপারের কাছ থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে নবান্ন। প্রসঙ্গত, শনিবার শালবনি যাওয়ার কথা রয়েছে খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যোগ দেওযার কথা রয়েছে নবজোয়ার কর্মসূচিতে। তার আগে এ ঘটনা ঘটায় স্বভাবতই ব্যাপক চাপানউতর শুরু হয়েছে রাজ্য-রাজনীতিতে।

 

 

 

 

 

 

অন্যদিকে কোনও কুড়মি নেতাকে ছেড়ে কথা বলা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা। তীব্র ক্ষোভের সুরে তিনি বলেছেন, “এটা জাতিগত আন্দোলন নয়। কারণ জাতের রাজনীতি এত বাজে-নোংরা হয় না। আমরাও জাতের রাজনীতি করেছি। আমরা কুড়মি সম্প্রদায়কে এখনও পর্যন্ত অসম্মান করিনি। যেটা হচ্ছে সেটা আসলে নোংরামির রাজনীতি। আমরা এর তীব্র বিরোধিতা করব। এর জবাব আমরা চাইব। কুড়মি সম্প্রদায়ের কোনও নেতাকে ছাড়ব না।”

 

 

 

 

 

আরও পড়ুন –  বোমা ফাটালেন সোনালি, ‘অভিষেকের নির্দেশেই ২০১৮ পঞ্চায়েতে অবাধ ছাপ্পা-সন্ত্রাস’,

 

 

 

 

প্রসঙ্গত, শনিবার শালবনি যাওয়ার কথা রয়েছে খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যোগ দেওযার কথা রয়েছে নবজোয়ার কর্মসূচিতে। তার আগে এ ঘটনা ঘটায় স্বভাবতই ব্যাপক চাপানউতর শুরু হয়েছে রাজ্য-রাজনীতিতে। ইতিমধ্যেই ঘটনায় ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সাফ বলছেন, “যারা ঝাড়গ্রামকে অশান্ত করতে চাইছে, তাঁদের ছাড়বেন না। তবে প্ররোচনায় পা দেবেন না।”

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top