Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
মুর্শিদাবাদে লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকায় লক্ষ্মী পুজো

মুর্শিদাবাদে লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকায় লক্ষ্মী পুজো

মুর্শিদাবাদে লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকায় লক্ষ্মী পুজো

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

মুর্শিদাবাদে লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকায় লক্ষ্মী পুজো। পৌষ সংক্রান্তি উপলক্ষে প্রত্যেক বছরের মতো এবছরও মুর্শিদাবাদের নবগ্রাম থানার রাইন্দা- প্রধানপাড়া গ্রামের মহিলারা আয়োজন করেছেন পৌষ লক্ষ্মী পুজোর। আর এই পুজোর যাবতীয় খরচ তাঁরা করছেন রাজ্য সরকারের ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’ প্রকল্পের প্রাপ্ত অর্থ থেকে। মহিলাদের স্বনির্ভর করার লক্ষ্য নিয়ে রাজ্য সরকার বেশ কয়েক মাস আগে চালু করেছে ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’ প্রকল্প। এই প্রকল্পে উপভোক্তা মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে প্রত্যেক মাসে রাজ্য সরকার ৫০০ টাকা করে জমা করে। এই টাকা জমিয়ে বর্তমানে অনেক মহিলাই যেমন নিজেদের প্রয়োজনীয় ছোটখাটো জিনিস কিনে থাকেন তেমনই আবার অনেকে মহিলা এই টাকা জমিয়ে ছোটখাটো ব্যবসা শুরু করেছেন।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে প্রায় ৬০-৭০ বছর আগে রাইন্দা গ্রামে শুরু হয় পৌষ লক্ষ্মী পুজো। এদিন গ্রামের মহিলারা লক্ষ্মী প্রতিমা এনে মণ্ডপে রেখে পুজো করেন। এই পুজো চলে দু’দিন ধরে। এতদিন গ্রামের পুরুষরাই মূলত এই পুজোর দায়িত্বে থাকতেন। কিন্তু লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের টাকা পেয়ে আর্থিকভাবে সাবলম্বী হয়ে এবছর থেকে পুজোর যাবতীয় দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে তুলে নিয়েছেন গ্রামের মহিলারা। পুজোর বাজার থেকে শুরু করে মণ্ডপে ঠাকুর আনা, মণ্ডপ সজ্জা সমস্ত কিছুর দায়িত্বই মহিলারা নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিয়েছেন। আর এই সমস্ত কাজ করার জন্য গ্রামের ৪০-৫০ জন মহিলাকে নিয়ে তৈরি হয়েছে একটি কমিটি।

আরও পড়ুন – প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সদর দফতরেই বড়সড় কেলেঙ্কারি ফাঁস!

পুজো কমিটির সম্পাদক পূর্বাশা চন্দ্র বলেন, ‘শনিবার এবং রবিবার দু’দিন ধরে হবে পৌষ লক্ষ্মী পুজো। এই পুজোর জন্য যাবতীয় খরচ আমরা ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’ প্রকল্প থেকে প্রাপ্ত অর্থ থেকেই দিচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘আগামিকাল পুজো উপলক্ষে গ্রামের মানুষদের মধ্যে খিচুড়ি প্রসাদ বিতরণের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। রাজ্য সরকারের কাছে আমাদের আবেদন ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’ প্রকল্প যেন আগামী দিনেও চালু থাকে। তাহলে গ্রামের মহিলারা আর্থিকভাবে যেমন স্বাবলম্বী হবে তেমনই ছোটখাটো অনুষ্ঠান বাড়ির পুরুষদের কাছ থেকে আর্থিক সাহায্য না নিয়েও আমরা আয়োজন করতে পারব।’ লক্ষ্মীর ভান্ডারের

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top