“মা ক্যান্টিন” , “ঘরে ফেরা” দুটি প্রকল্পই চালু হতে চলেছে হাওড়ায়। উত্তর হাওড়ার বাঁধাঘাট এলাকায় পুরসভার এনইউএলএম দপ্তরের তরফ থেকে “মা ক্যান্টিন” এবং “শেল্টার ফর আরবান হোমলেস ফর মেল” এই দুটি প্রকল্প চালু হতে চলেছে। এই প্রকল্প শুরুর আগে সোমবার দুপুরে প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন হাওড়া পুরনিগমের প্রশাসকমন্ডলীর ভাইস চেয়ারপার্সন সৈকত চৌধুরী, পুরসভার সেক্রেটারি সহ বিভিন্ন বিভাগীয় আধিকারিকরা।সৈকত চৌধুরী বলেন, আমরা খুব শীঘ্রই সেখানে “মা ক্যান্টিন” চালু করতে চলেছি।
এবং “ঘরে ফেরা” অর্থাৎ “শেল্টার ফর আরবান হোমলেস ফর মেল” এই দুটি প্রকল্প সেখানে চালু করতে চলেছি। সালকিয়ার বাঁধাঘাট এলাকায় যেখানে এই প্রকল্প হচ্ছে তার টপ ফ্লোরে থাকবে মা ক্যান্টিনের কিচেন। যেখানে রান্নাবান্না হবে। এবং তার নিচের তলাটি “শেল্টার ফর আরবান হোমলেস ফর মেল”, এদের জন্য ব্যবহার করা হবে। ইতিমধ্যেই হাওড়ার কৈপুকুরে “শেল্টার ফর আরবান হোমলেস ফর উওম্যান”দের জন্য একটি সেন্টার রয়েছে। যাদের ঘরবাড়ি নেই এরকম মহিলারা সেখানে থাকেন।
আরও পড়ুন – দিদির সুরক্ষা কবজ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আখরুজ্জামান।
সেরকমই উত্তর হাওড়ার বাঁধাঘাটে আশ্রয়হীন পুরুষদের জন্য সেন্টার করা হচ্ছে। এই দুটি প্রকল্পই আমরা খুব শীঘ্রই চালু করতে চলেছি, এনইউএলএম দপ্তরের তরফ থেকে। উত্তর হাওড়ার বিধায়ক গৌতম চৌধুরী সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। আমরা আশা করছি এই দুটি প্রকল্প চালু হলে একদিকে যেমন মা ক্যান্টিনের মাধ্যমে নিম্নবিত্ত এলাকার বহু মানুষ মাত্র পাঁচ টাকার বিনিময় দুপুরের ভাত, ডাল, ডিমের তরকারি পাবেন, এর পাশাপাশি ওই হোমলেস শেল্টারে প্রায় ২৫ জনের মতো আশ্রয়হীন পুরুষ থাকতে পারবেন যাদের মাথার ওপর ঘর নেই।
উল্লেখ্য, “মা ক্যান্টিন” , “ঘরে ফেরা” দুটি প্রকল্পই চালু হতে চলেছে হাওড়ায়। উত্তর হাওড়ার বাঁধাঘাট এলাকায় পুরসভার এনইউএলএম দপ্তরের তরফ থেকে “মা ক্যান্টিন” এবং “শেল্টার ফর আরবান হোমলেস ফর মেল” এই দুটি প্রকল্প চালু হতে চলেছে। এই প্রকল্প শুরুর আগে সোমবার দুপুরে প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন হাওড়া পুরনিগমের প্রশাসকমন্ডলীর ভাইস চেয়ারপার্সন সৈকত চৌধুরী, পুরসভার সেক্রেটারি সহ বিভিন্ন বিভাগীয় আধিকারিকরা।সৈকত চৌধুরী বলেন, আমরা খুব শীঘ্রই সেখানে “মা ক্যান্টিন” চালু করতে চলেছি।