ফের শুরু হল মুখ্যমন্ত্রীর জনতার দরবার, অভিযোগ সরাসরি শুনবেন মুখ্যমন্ত্রী, রবিবার থেকেই শুরু হয়েছে এই কর্মসূচি। মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই মানুষের অভাব অভিযোগ শুনতে এই কর্মসূচি শুরু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। করোনার সময়ে মাঝের দু’বছর বন্ধ হয়ে যায়। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ফের তা শুরু হয়। কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির পাশে মিলন সংঘ ক্লাবে এই অভাব অভিযোগপত্র নেওয়া হচ্ছে। দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সুব্রত বক্সীকে। প্রতি রবিবার এই কর্মসূচি হবে।
কালীঘাটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে ঢোকার রাস্তায় রয়েছে মিলন সঙ্ঘ ক্লাব। সেখানেই বসছে ‘জনতার দরবার’। গত রবিবার জনতার দরবারে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ শান্তনু সেন, বিধায়ক নির্মল মাজি, কাউন্সিলর কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়–সহ আরও অনেকে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলার মানুষের মনন বুঝে নিতে চাইছেন শাসক নেতৃত্ব। দুর্নীতি ইস্যুতে বিদ্ধ শাসকদল এখন সংগঠনের ওপর জোর দিচ্ছে। এবার দিদির পাড়ায় ‘জনতার দরবার’।
সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে জনসংযোগ বাড়াতে বেশ কিছু কর্মসূচি নিয়েছে শাসকদল। প্রথমে শুরু হয়েছিল ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচি। আর তারই অংশ হিসাবে ‘দিদির দূত’রা পৌঁচ্ছছিলেন গ্রামে গ্রামে মানুষের দুয়ারে। এরপর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে শুরু হয় তৃণমূলের নবজোয়ার কর্মসূচি। সেটাও মূলত জনসংযোগ কর্মসূচিই। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে আসলে এই ধরনের কর্মসূচি তৃণমূলের কাছে অ্যাসিড টেস্ট।
আরও পড়ুন – পঞ্চায়েতে আমরাই জিতব’, পটাশপুরের সভা থেকে শুভেন্দুর বার্তা
সুব্রত বক্সীর তত্ত্বাবধানে প্রতি রবিবার সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে। প্রশাসনিক কর্তারাও থাকতে পারেন। অভাব অভিযোগ শুনে সঙ্গে সঙ্গে সেগুলির ব্যবস্থা করা হবে। অন্যদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলার মানুষের মনন বুঝে নিতে চাইছেন শাসক নেতৃত্ব। দুর্নীতি ইস্যুতে বিদ্ধ শাসকদল এখন সংগঠনের ওপর জোর দিচ্ছে। এবার দিদির পাড়ায় ‘জনতার দরবার’।
(সব খবর , ঠিক খবর , প্রত্যেক মুহূর্তে ফলো করুন Facebook পেজ এবং Youtube)