চিকিৎসকের অভাব মিটাল মন্ত্রী তাজামুল হোসেন। দিদির দূত কর্মসূচিতে গিয়ে এলাকার সমস্যার কথা শুনে সেখান থেকেই সাথে সাথে চিকিৎসকের ব্যবস্থা করে দিলেন দিদির দূত হয়ে যাওয়া এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের প্রতিমন্ত্রী তাজমুল হোসেন। দিদির দূত কর্মসূচি নিয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে হাটে-বাজারে মাঠে-ঘাটে প্রভৃতি জায়গায় প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিন হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নং ব্লকের দৌলত নগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় গোবরাঘাট হাটে গিয়েও সবার সমস্যার কথা ও দিদির প্রকল্প গুলি সুবিধা পাচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখেন মন্ত্রী তাজমুল হোসেন। সেই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন ত্রাণ শিশু ও নারী কর্মাধক্ষা মর্জিনা খাতুন,তৃণমূল কংগ্রেসের ২নং ব্লক সভাপতি তাবারক হোসেন,যুব সভাপতি জিয়াউর রহমান ও অন্যান্য নেতৃত্বগন।
এলাকার মানুষের সমস্যার কথা শুনে তা সমাধান করতে সর্বদাই প্রস্তুত মন্ত্রী তাজমুল হোসেন। সেদিন দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় দিদির দুত কর্মসূচিতে যায় মন্ত্রী। স্থানীয় প্রধান জানায়, জনগণের সুবিধার্থে ডাক্তারের প্রয়োজন। আর জানাতেই মন্ত্রী তাজমুল হোসেন সাথে সাথেই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে। ডাক্তারের ব্যবস্থা খুব শীঘ্রই হয়ে যাবে বলে জানায় মন্ত্রী তাজমুল হোসেন।
আরও পড়ুন – মধ্যপ্রদেশে পুরসভা নির্বাচনে বিজেপির বড় জয়
চিকিৎসকের ব্যবস্থা করে দেওয়ায় ভীষণ খুশি এলাকাবাসী। অনেকদিন ধরেই সেখানে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব ছিল। বর্তমানে সেখানে দুইজন নতুন মহিলা চিকিৎসক রয়েছে। কিন্তু সাধারণ জ্বর সর্দি হলেও চিকিৎসা না করে স্থানান্তরিত করে দেয় দূরবর্তী গ্রামীণ হাসপাতালে। তাই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক হলে এলাকার মানুষকে দূরবর্তী হাসপাতালে যেতে হবে না।
উল্লেখ্য, চিকিৎসকের অভাব মিটাল মন্ত্রী তাজামুল হোসেন। দিদির দূত কর্মসূচিতে গিয়ে এলাকার সমস্যার কথা শুনে সেখান থেকেই সাথে সাথে চিকিৎসকের ব্যবস্থা করে দিলেন দিদির দূত হয়ে যাওয়া এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের প্রতিমন্ত্রী তাজমুল হোসেন। দিদির দূত কর্মসূচি নিয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে হাটে-বাজারে মাঠে-ঘাটে প্রভৃতি জায়গায় প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।