দিদির সুরক্ষা কবজ নিয়ে কর্মসূচি মেদিনীপুর ও খড়্গপুরের বিধায়কদের। দিদির সুরক্ষা কবজ নিয়ে শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠক করে তাঁদের বিস্তারিত কর্মসূচি ঘোষণা করলেন মেদিনীপুরের বিধায়ক জুন মালিয়া ও খড়্গপুরের বিধায়ক দীনেন রায় । জুন জানান , কি করে বাংলাকে বিশ্ব বাংলা হিসেবে তুলে ধরা যায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি সেই চেষ্টাই করে যাচ্ছেন। কন্যাশ্রী , দুয়ারে সরকার , স্বাস্থ্য সাথী র মতো মানবিক প্রকল্প বাস্তবায়ন করে বিশ্বের দরবারে সাফল্য অর্জন করেছেন।
১১ বছরে বাংলাকে উন্নয়নের দিক থেকে সমৃদ্ধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এরপরও যদি কেউ বাকি থাকেন এজন্য নিয়ে এসেছেন ‘ দিদির সুরক্ষা কবজ ‘ । ৬ টি ক্ষেত্রে ১৫ টি প্রকল্প নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে সুরক্ষা বলয়। খড়গপুর গ্রামীন বিধানসভার বিধায়ক দীনেন রায় জানান , তাঁর বিধানসভা এলাকার প্রতিটি পরিবার যাতে এই সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে সুরক্ষিত থাকেন তা নিশ্চিত করতে তিনি এবং দলের নেতা কর্মীরা দিদির দূত হয়ে বাড়ি বাড়ি যাবেন। মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা চিঠি ও দলের ক্যালেন্ডার তুলে দেবেন। সময় কাটাবেন।
পরিবারের সদস্যরা খুশি হলে তাঁর বাড়ির দরজায় ‘ দিদির সুরক্ষা কবজ ‘ স্টিকার সেঁটে দেওয়া হবে। দলের জেলা কো – অর্ডিনেটর অজিত মাইতি , মেদিনীপুর সাংগঠনিক সভাপতি সুজয় হাজরা ও তৃনমূল যুব কংগ্রেসের জেলা সভাপতি সন্দীপ সিংহ জানান , ৬০ দিন ধরে চলা এই কর্মীসূচি কিভাবে রূপায়ন করা হবে এজন্য দলের বিধায়ক , সাংসদ , নেতা কর্মীদের নিয়ে নিয়ে তাঁরা রূপরেখা তৈরি করেছেন। এই কর্মসূচি দারুন ভাবে সাড়া ফেলবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
আরও পড়ুন – শশী, জয়প্রকাশ, সায়ন্তিকা-র নিশানায় শুভেন্দু
উল্লেখ্য, দিদির সুরক্ষা কবজ নিয়ে শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠক করে তাঁদের বিস্তারিত কর্মসূচি ঘোষণা করলেন মেদিনীপুরের বিধায়ক জুন মালিয়া ও খড়্গপুরের বিধায়ক দীনেন রায় । জুন জানান , কি করে বাংলাকে বিশ্ব বাংলা হিসেবে তুলে ধরা যায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি সেই চেষ্টাই করে যাচ্ছেন। কন্যাশ্রী , দুয়ারে সরকার , স্বাস্থ্য সাথী র মতো মানবিক প্রকল্প বাস্তবায়ন করে বিশ্বের দরবারে সাফল্য অর্জন করেছেন। ১১ বছরে বাংলাকে উন্নয়নের দিক থেকে সমৃদ্ধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
এরপরও যদি কেউ বাকি থাকেন এজন্য নিয়ে এসেছেন ‘ দিদির সুরক্ষা কবজ ‘ । ৬ টি ক্ষেত্রে ১৫ টি প্রকল্প নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে সুরক্ষা বলয়। খড়গপুর গ্রামীন বিধানসভার বিধায়ক দীনেন রায় জানান , তাঁর বিধানসভা এলাকার প্রতিটি পরিবার যাতে এই সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে সুরক্ষিত থাকেন তা নিশ্চিত করতে তিনি এবং দলের নেতা কর্মীরা দিদির দূত হয়ে বাড়ি বাড়ি যাবেন।