নিউজ ডেস্ক ২৪ ডিসেম্বর ২০২০: নিউটাউন খুনে ক্রমশ ঘণীভূত হয়েছে রহস্য। মঙ্গলবার হোটেলের একটি ঘর থেকে উদ্ধার হয়েছিল এক মহিলার রক্তাক্ত দেহ। তদন্তে নেমে ওই ঘর থেকেই একটি চিরকুট উদ্ধার করে পুলিশ।
সেখানে লেখাছিল “তোকে আমি মারতে চাইনি, মারতে বাধ্য হলাম।” তদন্তে জানা গিয়েছে, গতকাল এক যুবকের সঙ্গে নিউটাউনের এই হোটেলে এসেছিলেন মহিলা। এরপরই খুন করে ঘর থেকে পালিয়ে যান অভিযুক্ত ওই যুবক। কী কারণে খুন তা এখনও জানা যায়নি। দেহ পরীক্ষার পর ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মৃত চুমকি ঘোষের গলায় চার্জারের তার পেচানো ছিল। মৃতার পরিবারের অভিযোগ, ফেসবুকেই ওই মহিলার সঙ্গে আলাপ হয়েছিল অভিযুক্ত যুবকের। এরপরই তাঁকে চাকরি দেওয়ার নাম করে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়। মৃতার পরিবার আরও জানিয়েছে যে, এ বিষয়ে দাদার সঙ্গেও কথা বলেছিলেন ওই যুবক। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সকাল ৭:৩০ টা নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয় ওই দুইজন। এরপর দুপুর ১টা নাগাদ এক মহিলা এক ব্যক্তির সঙ্গে হোটেলে আসে। একজন সদ্য পরিচিতর সঙ্গে ওই মহিলা কেনই বা এতদূরে এলেন তাও এখনও স্পষ্ট নয়। তদন্ত চালাচ্ছে নিউটাউন টেকনোসিটি থানার পুলিশ।