Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
ছবি ভাইরাল হতেই দলের নেতার দিকে আঙুল ইদ্রিশের,

চেয়ারে বিধায়ক! ছবি ভাইরাল হতেই দলের নেতার দিকে আঙুল ইদ্রিশের,

চেয়ারে বিধায়ক! ছবি ভাইরাল হতেই দলের নেতার দিকে আঙুল ইদ্রিশের,

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

চেয়ারে বিধায়ক! ছবি ভাইরাল হতেই দলের নেতার দিকে আঙুল ইদ্রিশের, বিডিওর অফিস।  বিডিওর চেয়ার ঘটনায় দলের অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন বিধায়ক ইদ্রিশ আলি। দলীয় বিধায়কের তোলা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি। বিতর্কের মুখে বিধায়কের পাশে দাঁড়িয়েছেন জেলা সভানেত্রী। সেখানেই বিডিওর চেয়ারে বসে দলীয় বৈঠক করছিলেন স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিস আলি। সেই ছবি সম্প্রতি ভাইরাল হয়। সেই ছবি নিয়েই এবার পাল্টা অভিযোগ করলেন বিধায়ক। ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব তুলে আঙুল তুললেন দলেরই নেতার দিকে।

 

 

 

 

ভগবানগোলার তৃণমূল বিধায়কের দাবি, ষড়যন্ত্র করে বৈঠকের ছবি ভাইরাল করে বিতর্ক বাড়িয়েছেন সরলপুরের তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি মুক্তার হাসান। তিনি বলেন, ‘তাঁর যদি ইতিহাসটা দেখেন, সে কী করে এত টাকা করল, কন্ট্রাক্টরি করে। বিডিও সাহেবকে ক্যাপচার করার চেষ্টা করছিল। ওকে দেখবেন, এখানে জেলা অফিসে, জেলা পরিষদ অফিসে, বিডিও অফিসে শুধু দালালি করে। বাইরে করে না। ও কন্ট্রাক্টরি করে। সেই তো ছবিটা তুলে ভাইরাল করেছে। সে দলবিরোধী কাজ করেছে। দলের মিটিংয়ের বিষয় বাইরে বলা উচিত নয়।’

 

 

 

যদিও অঞ্চল সভাপতির পাল্টা দাবি, ইদ্রিশ আলির ফেসবুক পেজেই ওই বৈঠকের ছবি পোস্ট করা হয়। এরপর তা ভাইরাল হয়ে যায়। তৃণমূলের সরলপুর অঞ্চল সভাপতি বলেন, ‘প্রথমে ইদ্রিশ আলির ফেসবুক পেজ থেকে ওটা লাইভ হয়েছিল, তারপরে আমরা পোস্ট করেছি। আমি তৃণমূলের সোশ্যাল মিডিয়ার সেলের সক্রিয় কর্মী। বিতর্ক বাঁধানোটাই MLA-র কাজ।’

 

 

 

বুধবারই মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা কমিটি তৈরি নিয়ে প্রকাশ্যে এসেছিল তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। কমিটির তালিকা প্রকাশের আগেই ক্ষোভপ্রকাশ করে উঠে যান জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান। একই দিনে দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে জঙ্গিপুরের জেলা কমিটির তালিকা নিয়েও।

 

 

 

 

ভগবানগোলার তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিশ আলি বলেন, ‘মুক্তার হাসান বলে একজন আছে, সে নাকি মিডিয়ার সর্বময় কর্তা, আবার অঞ্চল সভাপতিও হয়েছে। সেই তো ছবিটা তুলে ভাইরাল করেছে। সে দলবিরোধী কাজ করেছে। দলের মিটিংয়ের বিষয় বাইরে বলা উচিত নয়।’

 

 

 

আরও পড়ুন –   অপেক্ষা ২০ এপ্রিলের ! রাহুলকে কি জেলে যেতেই হবে ? না কি…

 

 

 

সোমবার বিডিওর চেয়ারে বসে ভগবানগোলার তৃণমূলের বিধায়কের দলীয় বৈঠকে অংশ নেওয়া ঘিরে তুমুল বিতর্ক শুরু হয়েছিল।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top