কর্নাটকে হেরে আরও নিষ্ঠাভরে জনসেবার অঙ্গীকার মোদীর

কর্নাটকে হেরে আরও নিষ্ঠাভরে জনসেবার অঙ্গীকার মোদীর

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

কর্নাটকে হেরে আরও নিষ্ঠাভরে জনসেবার অঙ্গীকার মোদীর, কর্নাটকে ধরাশায়ী BJP। গেরুয়া শিবিরের এই হারে রীতিমতো উচ্ছ্বসিত বিরোধীরা। শুধু তাই নয়, রাহুল গান্ধী সরাসরি তোপ দেগেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। অন্যদিকে, কর্নাটককে হাতের মুঠোয় রাখতে দফায় দফায় সেখানে জনসভা করেছেন মোদী, অমিত শাহরা। কিন্তু, শেষমেশ ম্যাজিক সংখ্যা নিয়ে ক্ষমতায় আসতে চলেছে কংগ্রেস। বিরোধী শিবিরে উচ্ছ্বাসের মাধ্যেই নরেন্দ্র মোদী টুইটে কংগ্রেসকে শুভেচ্ছা জানালেন। তিনি একটি টুইটে লেখেন, “কর্নাটকে জয়ের জন্য কংগ্রেসকে অভিনন্দন। তারা যাতে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারে সেজন্য তাঁদের শুভেচ্ছা জানাই।”

 

 

 

 

 

একইসঙ্গে কর্নাটকের বাসিন্দাদের ধন্যবাদ জানান তিনি। নরেন্দ্র মোদী বলেন, “যাঁরা কর্নাটক নির্বাচনে আমাদের সমর্থন করেছেন তাঁদের ধন্যবাদ। সমস্ত BJP কার্যকর্তাদের কঠোর পরিশ্রমকে সম্মান জানাই।” কর্নাটকের জনতার সেবায় আরও যত্নশীল হবেন তাঁরা, স্পষ্ট করেছেন মোদী।

 

 

 

 

 

লোকসভা নির্বাচনের আগে সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলির কাছেই ‘অ্যাসিড টেস্ট’-এর জায়গা ছিল কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচন। কর্নাটক মসনদে বসার জন্য সমস্ত দলগুলির প্রচার ময়দান কাঁপিয়েছিলেন। কিন্তু, বুথফেরত সমীক্ষাই ‘অশুভ ইঙ্গিত’ দিচ্ছিল BJP-র জন্য। ত্রিশঙ্কু হতে পারে সেখানে এবং ‘কিং মেকার’ হতে পারে জেডিইউ, এমনটাই মনে করা হচ্ছিল। কিন্তু, শনিবারের শুরুটাই ধামাকার সঙ্গে করে কংগ্রেস। BJP-র সঙ্গে ব্যবধান ক্রমশ বাড়াতে থাকে তারা। লোকসভা নির্বাচনের আগে গেরুয়া শিবিরের কর্নাটকে এই বিপর্যয় বড় ধাক্কা বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

 

 

 

 

 

https://twitter.com/narendramodi/status/1657352311386296320?ref_src=twsrc%5Etfw%7Ctwcamp%5Etweetembed%7Ctwterm%5E1657352311386296320%7Ctwgr%5E4d4eb7ffcc8c090f7928eecec8fcc726e7526212%7Ctwcon%5Es1_&ref_url=https%3A%2F%2Feisamay.com%2Fnation%2Fnarendra-modi-congratulate-congress-on-karnataka-election-result%2Farticleshow%2F100212556.cms

 

 

 

 

BJP সরকারের বিরুদ্ধে একজোট হওয়ার ডাক দিয়েছিলেন বিরোধী দলগুলির একাংশ। কর্নাটকে BJP ধরাশায়ী হওয়ার পর আরও সরব তাঁরা। রাহুল গান্ধী বলেন, “সমস্ত কর্নাটকের বাসিন্দাদের আন্তরিক ধন্যবাদ। সেখানে ঘৃণার দোকান বন্ধ হয়ে ভালোবাসার দোকান খুলছে।”

 

 

 

 

আরও পড়ুন –  জলপথে অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা! ১৫ মে চালু হচ্ছে

 

 

 

 

এদিকে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে কে বসতে চলেছেন কর্নাটকের কুর্সিতে? কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে জানান, শনিবার জয়ী প্রার্থীদের বেঙ্গালুরুতে ডেকে পাঠিয়েছে দল। সেখানেই এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top