Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
রবি ঠাকুরের জন্মজয়ন্তীতে রাজ্যে এসেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

এখনকার সংকুচিত রাজনীতির সঙ্গে গুরুদেবের ভাবনা উল্টো বললেন অমিত শাহ

এখনকার সংকুচিত রাজনীতির সঙ্গে গুরুদেবের ভাবনা উল্টো বললেন অমিত শাহ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

এখনকার সংকুচিত রাজনীতির সঙ্গে গুরুদেবের ভাবনা উল্টো বললেন অমিত শাহ,রবি ঠাকুরের জন্মজয়ন্তীতে রাজ্যে এসেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। শহরে পা রেখেই জোড়াসাঁকোয় ঠাকুরবাড়িতে যাওয়ার পাশাপাশি দিনভর একগুচ্ছ কর্মসূচিতে যোগ দেন তিনি। বিকেল সাড়ে ৫টায় সায়েন্স সিটিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান ‘খোলা হাওয়ায়’ যোগ দেন তিনি। সেখান থেকেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “সমগ্র বিশ্বে মুক্ত বিচার ও কলাকে সম্মান জানানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিন আজ। উনি বিশ্বমানব। সাহিত্য, গান, নাটক এমন কোনও ক্ষেত্র নেই যেখানে উনি ছাপ রাখেননি। দুটো দেশের রাষ্ট্র গান কবিগুরুর। সাম্প্রতিক সময়েও ওনার ভাবনা প্রাসঙ্গিক।” একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর গলায় বর্তমান সময়ে রাজনীতির কথা শোনা যায়। তিনি বলেন, “আজকে দিনে রাজনীতিতে যে ধরনের সংকুচিত ভাবনা দেখি, তা গুরুদেবের ভাবনার উল্টে।”

 

 

 

এদিকে দিনের শুরুতে যখন তিনি জোড়াসাঁকোয় ঠাকুরবাড়িতে গিয়েছিলেন তখন তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁরাও এদিন রবি-মূর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। জোড়াসাঁকোতে রবীন্দ্রনাথের মূর্তিতে মাল্যদানের পর পেট্রোপোল সীমান্তে থানা ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দেন অমিত শাহ। সেখান থেকেই ফের একবার ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে জোরদার করতে বড় বার্তাও দেন তিনি। তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক কেউ ভাঙতে পারবে না। এরপরই পেট্রাপোলের মৈত্রী গেটের ভূমি পুজোয় যোগদান করেন।

 

 

 

আরও পড়ুন – রাজ্যে শাহকে ‘স্বাগত’ জানিয়েও তোপ মমতার,

 

 

 

 

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, “ধনী পরিবারে জন্ম হওয়া সত্ত্বেও একজন মানুষ কী সুন্দর করে সাধারণ মানুষের কথা তুলে ধরেছেন। মাটির থেকে আলাদা হয়ে বাঁচা যায় না। মাতৃভাষায় শিক্ষার ওপর উনি বরাবরই জোর দিয়েছেন। কবিগুরু ও গান্ধীজির মতভেদ ছিল। কিন্তু দুজনের লক্ষ্য একই ছিল। সম্মান দিয়েছেন একে অপরকে। ”

 

(সব খবর , ঠিক খবর , প্রত্যেক মুহূর্তে ফলো করুন  Facebook পেজ এবং Youtube)

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top