ডাকাত সন্দেহে গ্রেপ্তার ৫। ডাকাত সন্দেহে ৫ জনকে পুলিস গ্রেপ্তার করেছে। ঘটনা বর্ধমান থানা এলাকায়। ধৃতদের নাম ইন্দ্রজিৎ বিশ্বাস, বিজয় দেবরাজ মণ্ডল, মকবুল রহমান ওরফে মিলন, নিখিল চন্দ্র দাস ও সুজিত দাস। শক্তিগড় থানার গাংপুরের স্বস্তিপল্লিতে প্রথমজনের বাড়ি। বাকিদের বাড়ি বর্ধমান শহরের লক্ষ্মীপুরমাঠ, গোদা, বিধানপল্লি ও হরিনারায়ণপুর এলাকায়। পুলিস জানিয়েছে, সোমবার গভীর রাতে ১২-১৩ জন বর্ধমান থানার বেচারহাট এলাকায় জাতীয় সড়কের পাশে একটি নির্জন জায়গায় জড়ো হয়েছিল।
খবর পেয়ে সেখানে হানা দিয়ে ওই ৫ জনকে ধরা হয়। দলের বাকিরা পালিয়ে যায়। ধৃতদের কাছ থেকে ভোজালি, লোহার রড, লাঠি প্রভৃতি উদ্ধার হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিস। রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা গাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনায় দলটি সেখানে জড়ো হয়েছিল বলে পুলিসের দাবি। ধৃতদের মঙ্গলবার বর্ধমান আদালতে পেশ করা হয়। বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠিয়ে ১০ জানুয়ারি ধৃতদের ফের আদালতে পেশের নির্দেশ দেন সিজেএম।
আরও পড়ুন – ২০২২ শেষে ফিরে দেখা নিয়োগ দুর্নীতি
উল্লেখ্য, ডাকাত সন্দেহে গ্রেপ্তার ৫। ডাকাত সন্দেহে ৫ জনকে পুলিস গ্রেপ্তার করেছে। ঘটনা বর্ধমান থানা এলাকায়। ধৃতদের নাম ইন্দ্রজিৎ বিশ্বাস, বিজয় দেবরাজ মণ্ডল, মকবুল রহমান ওরফে মিলন, নিখিল চন্দ্র দাস ও সুজিত দাস। শক্তিগড় থানার গাংপুরের স্বস্তিপল্লিতে প্রথমজনের বাড়ি। বাকিদের বাড়ি বর্ধমান শহরের লক্ষ্মীপুরমাঠ, গোদা, বিধানপল্লি ও হরিনারায়ণপুর এলাকায়। পুলিস জানিয়েছে, সোমবার গভীর রাতে ১২-১৩ জন বর্ধমান থানার বেচারহাট এলাকায় জাতীয় সড়কের পাশে একটি নির্জন জায়গায় জড়ো হয়েছিল।
খবর পেয়ে সেখানে হানা দিয়ে ওই ৫ জনকে ধরা হয়। দলের বাকিরা পালিয়ে যায়। ধৃতদের কাছ থেকে ভোজালি, লোহার রড, লাঠি প্রভৃতি উদ্ধার হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিস। রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা গাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনায় দলটি সেখানে জড়ো হয়েছিল বলে পুলিসের দাবি। ধৃতদের মঙ্গলবার বর্ধমান আদালতে পেশ করা হয়। বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠিয়ে ১০ জানুয়ারি ধৃতদের ফের আদালতে পেশের নির্দেশ দেন সিজেএম।