ছাত্র ছাত্রীদের পরীক্ষায় বসার আহ্বান জানাতে পোস্টার। ছাত্র ছাত্রীদের স্কুলে ফেরাতে অনেক স্কুলেই নেওয়া হচ্ছে একাধিক উদ্যোগ। ব্যাতিক্রম নয় বারুইপুর বেগমপুর জ্ঞানদাপ্রসাদ ইনস্টিউশনের শিক্ষক-শিক্ষিকারা। অভিভাবকদের স্কুলে ডেকে বোঝানো হয়েছিল। গ্রামে টোটোয় মাইকিং করে প্রচার হয়েছিল। তাও সেভাবে ছাত্র ছাত্রীরা হাজির হয়নি স্কুলে। তাই শনিবার দিন দুপুরেই শিক্ষক-শিক্ষিকারা বেরিয়ে পড়লেন পোস্টার মারতে। উদ্দ্যেশ্য, সামনে পরীক্ষা আসছে ছাত্র ছাত্রীদের পরীক্ষায় বসার আহ্বান জানাতে।
আর ও পড়ুন বিপিন রাওয়াতের দেহ শায়িত মর্গে, আজ শেষ শ্রদ্ধা
প্রধান শিক্ষক শক্তিপদ মাইতির নির্দেশে বেশ কয়েকটি বাইক নিয়ে শিক্ষক- শিক্ষিকারা গেলেন কাটাখাল বাজারে। বাইক দাঁড় করিয়ে রাস্তায় আসা অভিভাবকদের সঙ্গে কথাও বললেন তাঁরা। দোকানের দেওয়ালে পোস্টারও মারলেন। পোষ্টার মারা হল স্কুলের গেটেও। তাতে স্কুলের প্যাডে বড় করে লেখা স্কুলে পঠন পাঠন নিয়মিত চলছে, ছাত্র ছাত্রীরা যেন পরীক্ষা দিতে আসে স্কুলে। কাটাখালের বাসিন্দা তাপস ঘোষ বলেন, দুই বছর ধরে স্কুল বন্ধ থাকায় ছেলে কলকাতায় দিন মজুরের কাজ করছে। কিন্তু ওকে আবার স্কুলে পাঠাব।
শিক্ষক-শিক্ষিকাদের এই পোস্টার মারা দেখে অনেকেই সাধুবাদ জানালেন তাঁদের প্রয়াস প্রধান শিক্ষক শক্তিপদ মাইতি বলেন, সোমবারই টেস্ট পরীক্ষা। কিন্তু দশম, দ্বাদশ, শ্রেণীতে ছাত্র ছাত্রী সংখ্যা খুবই কম। তাই অভিভাবকদের ডেকেছিলাম। অনেকে এসেছে আবার অনেকে আসেনি। টোটো করে প্রচারও হয়েছে। দেখা গিয়েছে, তাঁদের অনেকে মেয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছে, আবার অনেকে ভিন্ন পেশায় চলে গিয়েছে। তবে আমরা এবার আশাবাদী। এই পোস্টার মারা দেখেই পরীক্ষা দিতে স্কুলে আসবে ছাত্র ছাত্রীরা।
প্রধান শিক্ষক শক্তিপদ মাইতির নির্দেশে বেশ কয়েকটি বাইক নিয়ে শিক্ষক- শিক্ষিকারা গেলেন কাটাখাল বাজারে। বাইক দাঁড় করিয়ে রাস্তায় আসা অভিভাবকদের সঙ্গে কথাও বললেন তাঁরা। দোকানের দেওয়ালে পোস্টারও মারলেন। পোষ্টার মারা হল স্কুলের গেটেও। তাতে স্কুলের প্যাডে বড় করে লেখা স্কুলে পঠন পাঠন নিয়মিত চলছে, ছাত্র ছাত্রীরা যেন পরীক্ষা দিতে আসে স্কুলে। কাটাখালের বাসিন্দা তাপস ঘোষ বলেন, দুই বছর ধরে স্কুল বন্ধ থাকায় ছেলে কলকাতায় দিন মজুরের কাজ করছে। কিন্তু ওকে আবার স্কুলে পাঠাব।