লক্ষীলাভের আশায় মৃৎশিল্পীরা। আর মাএ কয়েকদিন পর সরস্বতী পূজা। বিগত বছর গুলিতে করোনা আবহে ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছিল মৃৎশিল্পীদের। এবার সেই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার পালা।তাই এবছর সরস্বতী প্রতিমা তৈরি করছেন মানিকচকের বিভিন্ন এলাকার মৃৎশিল্পীরা। সোমবার, মানিকচকের মথুরাপুর, মানিকচক, নাজিরপুর এলাকায় প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত শিল্পীরা। কথায় কথায় মৃৎশিল্পী বাদল প্রামানিক জানান, এবছর করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক। ইতিমধ্যে প্রতিমা বিক্রি হতে শুরু করছে।তাই দিনরাত এক করে প্রতিমা গড়তে ব্যস্ত মৃৎশিল্পী।
বিভিন্ন সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ক্লাব ও গৃহে পুজিতা হন বিদ্যারদেবী সরস্বতী। তবে কিছুটা হলেও এবছর লাভের মুখ দেখবেন মানিকচকের প্রতিমা শিল্পীরা। আশায় বুক বেঁধে রয়েছে মৃৎশিল্পীরা। এবিষয়ে মৃৎশিল্পী বাদল জানান, জিনিসপএের দাম আকাশ ছোঁয়া। প্রতিমা তৈরির বিভিন্ন জিনিসপত্র কিনতে আগে থেকেই মোটা অঙ্কের টাকা লাগে। তবে এবার লক্ষীলাভের আশায় রয়েছি।
আরও পড়ুন – মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এবার প্রবীণরা,নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর
উল্লেখ্য, আর মাএ কয়েকদিন পর সরস্বতী পূজা। বিগত বছর গুলিতে করোনা আবহে ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছিল মৃৎশিল্পীদের। এবার সেই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার পালা।তাই এবছর সরস্বতী প্রতিমা তৈরি করছেন মানিকচকের বিভিন্ন এলাকার মৃৎশিল্পীরা। সোমবার, মানিকচকের মথুরাপুর, মানিকচক, নাজিরপুর এলাকায় প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত শিল্পীরা। কথায় কথায় মৃৎশিল্পী বাদল প্রামানিক জানান, এবছর করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক। ইতিমধ্যে প্রতিমা বিক্রি হতে শুরু করছে। তাই দিনরাত এক করে প্রতিমা গড়তে ব্যস্ত মৃৎশিল্পী।
বিভিন্ন সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ক্লাব ও গৃহে পুজিতা হন বিদ্যারদেবী সরস্বতী। তবে কিছুটা হলেও এবছর লাভের মুখ দেখবেন মানিকচকের প্রতিমা শিল্পীরা। আশায় বুক বেঁধে রয়েছে মৃৎশিল্পীরা। এবিষয়ে মৃৎশিল্পী বাদল জানান ,জিনিসপএের দাম আকাশ ছোঁয়া। প্রতিমা তৈরির বিভিন্ন জিনিসপত্র কিনতে আগে থেকেই মোটা অঙ্কের টাকা লাগে। তবে এবার লক্ষীলাভের আশায় রয়েছি।