Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে সরানো দু’টি মামলা গেল

বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে দু’টি মামলা গেল বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে

বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে দু’টি মামলা গেল বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে দু’টি মামলা গেল বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে ,সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের থেকে প্রাথমিকের দু’টি মামলা নিয়ে বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হাকে দেওয়া হল। প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতির মূল মামলা ছিল এই দু’টি। মূল মামলাকারী সৌমেন নন্দী এবং রমেশ মালিক। প্রাথমিকের এই মামলাতেই প্রথম সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের আগে প্রাথমিকের মামলার বিচার করতেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।

 

 

 

 

এ দিকে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর সোমবার সকালেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছ থেকে মামলার ফাইল ফেরত চায় কলকাতা হাই কোর্ট। আদালতের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের কার্যালয় থেকে এসেছে এই নির্দেশ।

 

 

 

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মামলায় সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের প্রেক্ষিতেই এই পদক্ষেপ। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস নিয়োগ সংক্রান্ত দু’টি মামলা সরিয়ে নেওয়ার জন্য। সোমবার সেই নিয়োগ মামলার ফাইলই চেয়ে পাঠানো হয়েছে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে। প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতিতে সৌমেন নন্দী এবং রমেশ মালিকের মামলার ফাইল চেয়ে পাঠানো হয়েছে বিচারপতির কাছে।

 

 

 

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টে দু’টি মামলার একসঙ্গে শুনানি চলেছে। ২০২২ সালের জুলাই মাসে ওই মামলার শুনানি হয়েছিল বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। একটির মামলাকারী রমেশ মালিক এবং অন্যটির সৌমেন নন্দী। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী, অবসরপ্রাপ্ত সিবিআই কর্তা উপেন বিশ্বাস ২৩ জুলাই ২০২২ সালে মুখবন্ধ খামে কোর্টে কিছু নথি জমা দিয়েছিলেন। বিচারপতি সেই নথি সিবিআইয়ের কাছে পাঠিয়েদেন। রমেশের আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত একটি অতিরিক্ত হলফনামা জমা দিয়েছিলেন। তাতে নিয়োগ দুর্নীতিতে নতুন কিছু তথ্য কোর্টকে জানানো হয়।

 

 

আরও পড়ুন –  ‘সব হিসাব মিটিয়ে দিয়েছি’! প্রয়াগরাজে দাঁড়িয়ে হুঁশিয়ারি যোগীর

 

 

বিশেষজ্ঞ কমিটির সভা কী ভাবে ডাকা হত, তার কার্যবিবরণীতে সদস্যেরা সই করতেন কি না, ভুল প্রশ্নের জন্য ১ নম্বর দেওয়ার সিদ্ধান্ত কী হয়েছিল, তা দেবজ্যোতিবাবুর কাছে জানতে চেয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। দেবজ্যোতিবাবুর পরে পঞ্চাননবাবুকেও কাঠগড়ায় তুলে বয়ান লিপিবদ্ধ করেছিলেন বিচারপতি। শেষে তিনি সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top