
বিপাকে পড়ে প্রবল চাপের মুখে এবার প্রধানমন্ত্রী ( Primeminister )দ্বারস্থ হলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। বিশ্বভারতী সূত্রে খবর, বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য প্রধানমন্ত্রীকে ( Primeminister )একটি চিঠি দিয়েছেন উপাচার্য।
তাতে তিনি দাবি করেছেন, পাঁচ দিন ধরে তাকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। এমনকি খাবার ওষুধ পর্যন্ত ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। একই চিঠি পাঠানো হয়েছে বীরভূম জেলা পুলিশকেও। যদিও যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিক্ষোভরত পড়ুয়ারা।
তাদের পাল্টা বক্তব্য, আন্দোলনকে কালিমালিপ্ত করতে মিথ্যে অভিযোগ করছেন উপাচার্য। বুধবার সকালে দেখা যায়, বিক্ষোভরত পড়ুয়ারা উপাচার্যের বাস ভবনের গেটের সামনে দুধ, কলা, ডিম, সবজি রেখে আসেন। পড়ুয়াদের দাবি, বিদুৎ মিথ্যে প্রচার করছেন।
তার পরিপ্রেক্ষিতেই তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এখন থেকে তারা যা খাবেন উপাচার্যকেও তাই খাওয়াবেন। তিন বেলার খাবার উপাচার্যকে দেয়া হচ্ছে। শুধু বিদ্যুৎ একা নয় তার পরিবারের বাকি সদস্যদের খাবারের ব্যবস্থা করছেন তারাই।
প্রয়োজনে ওষুধ সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সমস্ত সামগ্রী ও তার কাছে পৌঁছে দেয়া হবে। তাদের শুধু একটাই দাবি সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে অনৈতিকভাবে যে ছাত্রদের বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা প্রত্যাহার করুন উপাচার্য এবং তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসুন।
আর ও পড়ুন বাংলা ( Bangla ) এগিয়ে থাকে, বললেন মমতা
একমাত্র তাহলেই বিশ্বভারতীর অচলাবস্থা কাটতে পারে যতদিন না তিনি দাবি মানবে ততদিন আন্দোলন চলবে প্রধানমন্ত্রীকে ( Primeminister )চিঠি দিও কাজের কাজ কিছু হবে না। এদিকে বিদ্যুতের আচার্য কে চিঠি দেওয়ার মতো পদক্ষেপে ক্ষুব্ধ বিশ্বভারতীর শিক্ষক মহল এবং শ্রমিকদের সিংহভাগ অংশ তাদের বক্তব্য উপাচার্যের উচিত ছিল পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলা যানা করে তিনি প্রতিহিংসামূলক আচরণ করার চেষ্টা করছেন এতে অশান্তি আরো বাড়বে।
উল্লেখ্য, পাঁচ দিন ধরে তাকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। এমনকি খাবার ওষুধ পর্যন্ত ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। একই চিঠি পাঠানো হয়েছে বীরভূম জেলা পুলিশকেও। যদিও যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিক্ষোভরত পড়ুয়ারা। তাদের পাল্টা বক্তব্য, আন্দোলনকে কালিমালিপ্ত করতে মিথ্যে অভিযোগ করছেন উপাচার্য।
বুধবার সকালে দেখা যায়, বিক্ষোভরত পড়ুয়ারা উপাচার্যের বাস ভবনের গেটের সামনে দুধ, কলা, ডিম, সবজি রেখে আসেন। পড়ুয়াদের দাবি, বিদুৎ মিথ্যে প্রচার করছেন। প্রয়োজনে ওষুধ সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সমস্ত সামগ্রী ও তার কাছে পৌঁছে দেয়া হবে। তাদের শুধু একটাই দাবি সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে অনৈতিকভাবে যে ছাত্রদের বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা প্রত্যাহার করুন উপাচার্য এবং তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসুন।